Saturday, 31 May 2025

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ৩০০ আসনের মাঝে ২৮৯ টি আসনে প্রার্থী মনোনয়ন দিয়েছে

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ৩০০ আসনের মাঝে ২৮৯ টি আসনে প্রার্থী মনোনয়ন দিয়েছে

 


আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ৩০০ আসনের মাঝে ২৮৯ টি আসনে প্রার্থী মনোনয়ন দিয়েছে

প্রার্থীদের তালিকা আসনভিত্তিক :-


❤️ ঢাকা বিভাগ

ঢাকা-১ ব্যারিস্টার নজরুল ইসলাম

ঢাকা-২ ইঞ্জিনিয়ার তৌফিক হাসান

ঢাকা-৩ অধ্যক্ষ শাহিনুল ইসলাম

ঢাকা-৪ সৈয়দ জয়নুল আবেদীন 

ঢাকা-৫  কামাল হোসেন 

ঢাকা ৬- ড. আব্দুল মান্নান

ঢাকা ৭- হাজী হাফেজ মো. এনায়েতুল্লাহ

ঢাকা ৮ – ড. অ্যাডভোকেট হেলাল উদ্দিন

ঢাকা ১০- অ্যাডভোকেট জসিম উদ্দিন সরকার

ঢাকা ১১- অ্যাডভোকেট আতিকুর রহমান

ঢাকা ১২- সাইফুল আলম খান মিলন (নির্বাহী)

ঢাকা ১৩ – ডা. মু. মোবারক হোসাইন

ঢাকা ১৪- ব্যারিস্টার আরমান

ঢাকা ১৫- ডা. শফিকুর রহমান (আমিরে জামায়াত)

ঢাকা ১৬ – আব্দুল বাতেন

ঢাকা ১৭ - ডাঃ এস এম খালিদুজ্জামান

ঢাকা ১৮- প্রিন্সিপাল আশরাফুল হক

ঢাকা-১৯  হাসান মাহবুব মাস্টার

ঢাকা-২০ মাওলানা আব্দুর রউফ


শরীয়তপুর-১ ড. মোশাররফ হোসেন মাসুদ তাং

শরীয়তপুর-২ অধ্যাপক ডা. মাহমুদ হোসেন বকাউল

শরীয়তপুর-৩ মোহাম্মদ আজহারুল ইসলাম


ফরিদপুর-১ ইলিয়াছ মোল্লা

ফরিদপুর-২ মাওলানা সোহরাব হোসেন

ফরিদপুর-৩ অধ্যাপক আব্দুত তাওয়াব

ফরিদপুর-৪ মাওলানা সরোয়ার হোসেনকে


গোপালগঞ্জ-১ অধ্যক্ষ মাওলানা আব্দুল হামিদ, গোপালগঞ্জ-২ অ্যাড আজমল হোসাইন সরদার

গোপালগঞ্জ-৩ অধ্যাপক রেজাউল করিম।


মাদারীপুর-০১ মাওলানা সারোয়ার হোসেন

মাদারীপুর-০২ মাওলানা আব্দুস সোবাহান খান

মাদারীপুর-০৩ মো. রফিকুল ইসলাম


রাজবাড়ী-১ অ্যাডভোকেট নুরুল ইসলাম

রাজবাড়ী-২ হারুন অর রশীদ


মানিকগঞ্জ-১  ডা. আবু বকর সিদ্দিক

মানিকগঞ্জ-২ 

মানিকগঞ্জ-৩ অধ্যক্ষ মাওলানা দেলোয়ার হোসাইন


গাজিপুর-১ শাহ আলম বখশী 

গাজীপুর-২ হোসেন আলী

গাজীপুর-৩ জাহাঙ্গীর আলম

গাজীপুর-৪ অধ্যক্ষ সালাহউদ্দিন আইউবী

গাজীপুর-৫ আমির খায়রুল হাসান


টাঙ্গাইল-১ অধ্যক্ষ মন্তাজ আলী

টাঙ্গাইল-২ হুমায়ূন কবীর

টাঙ্গাইল-৩ হুসনে মোবরক বাবুল

টাঙ্গাইল-৪ প্রফেসর খন্দকার আব্দুর রাজ্জাক

টাঙ্গাইল-৫  আহসান হাবীব মাসুদ

টাঙ্গাইল-৬ ডা আব্দুল হামিদ

টাঙ্গাইল-৭ অধ্যক্ষ আব্দুল্লাহ তালুকদার

টাঙ্গাইল-৮ অধ্যাপক শফিকুল ইসলাম খান


কিশোরগঞ্জ-১ মোসাদ্দেক আলী ভূঁইয়া

কিশোরগঞ্জ-২ শফিকুল ইসলাম

কিশোরগঞ্জ-৩ কর্নেল (অব.) অধ্যাপক জিহাদ খান

কিশোরগঞ্জ-৪ মোহাম্মদ রোকন রেজা

কিশোরগঞ্জ-৫ রমজান আলী

কিশোরগঞ্জ-৬ কবির হোসেন


নারায়ণগঞ্জ-১ আনোয়ার হোসাইন মোল্লা

নারায়ণগঞ্জ-২ অধ্যাপক ইলিয়াস মোল্লা

নারায়ণগঞ্জ-৩ ড. ইকবাল হোসাইন ভুঁইয়া

নারায়ণগঞ্জ-৪ আব্দুল জব্বার

নারায়ণগঞ্জ-৫ মাওলানা মঈনুদ্দিন আহমেদ


মুন্সিগঞ্জ-১ এ কে এম ফখরুদ্দীন রাজী

মুন্সিগঞ্জ-২ অধ্যাপক এবিএম ফজলুল করিম

মুন্সিগঞ্জ-৩ ডা সুজন শরীফ


নরসিংদী-১ ইব্রাহিম ভূঁইয়া

নরসিংদী-২ উপাধ্যক্ষ মাওলানা আমজাদ হোসাইন

নরসিংদী-৩ মাওলানা মোস্তাফিজুর রহমান কাওসার

নরসিংদী-৪ মাওলানা জাহাঙ্গীর আলম

নরসিংদী-৫ মাও জাহাঙ্গীর আলম (থানা আমির)


❤️চট্টগ্রাম বিভাগ


চট্টগ্রাম-১  অ্যাড সাইফুর রহমান

চট্টগ্রাম-২ অধ্যক্ষ নুরুল আমিন

চট্টগ্রাম-৩ আলাউদ্দিন শিকদার

চট্টগ্রাম-৪ আনোয়ারুল সিদ্দিকী

চট্টগ্রাম-৫ ইঞ্জি সিরাজুল ইসলাম

চট্টগ্রাম-৬ শাহজাহান মঞ্জুর

চট্টগ্রাম-৭ অধ্যক্ষ আমিরুজ্জামান

চট্টগ্রাম-৮ ডা. আবু নাসের

চট্টগ্রাম-৯ ডা. ফজলুল হক

চট্টগ্রাম-১০ অধ্যক্ষ শামসুজ্জামান হেলালী

চট্টগ্রাম-১১ শফিউল আলম

চট্টগ্রাম-১২  ইঞ্জি লোকমান

চট্টগ্রাম-১৩ অধ্যাপক মাহমুদুল হাসান

চট্টগ্রাম-১৪ ডা. শাহাদৎ হোসাইন

 চট্টগ্রাম-১৫ শাহজাহান চৌধুরী 

চট্টগ্রাম-১৬ জহিরুল ইসলাম।


বান্দরবান- অ্যাড আবুল কালাম

রাঙামাটি- অ্যাড মোখতার আহমেদ

খাগড়াছড়ি- এয়াকুব আলী চৌধুরী।


কুমিল্লা-১ মো. মনিরুজ্জামান বাহালুল

কুমিল্লা-২  নাজিম উদ্দিন মোল্লা

কুমিল্লা-৩ ইউসুফ হাকিম সোহেল

কুমিল্লা-৪ সাইফুল ইসলাম শহীদ

কুমিল্লা-৫ ড. মোবারক হোসাইন

কুমিল্লা-৬ কাজী দ্বীন মোহাম্মদ

কুমিল্লা-৭ ব্যারিস্টার মুস্তফা শাকেরুল্লাহ

কুমিল্লা-৮ অধ্যাপক শফিকুল আলম হেলাল

কুমিল্লা-৯ ড. সৈয়দ সরওয়ার উদ্দিন সিদ্দিকী

কুমিল্লা-১০  মাও. ইয়াসিন আরাফাত

কুমিল্লা-১১ ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহের।


নোয়াখালী-১ মাওলানা মোহাম্মদ সাইফুল্লাহ

নোয়াখালী-২ মাওলানা সাইয়েদ আহমেদ, নোয়াখালী-৩ মো বোরহান উদ্দিন

 নোয়াখালী-৪  শিক্ষাবিদ ইসহাক খন্দকার

নোয়াখালী-৫ অধ্যক্ষ বেলায়েত হোসাইন, নোয়াখালী-৬ এড. মো মাহফুজল হক।


ফেনী-১ এড  এস এম কামাল উদ্দিন

ফেনী-২ লিয়াকত আলী ভূঁইয়া

ফেনী-৩ ডা.ফখরুদ্দিন মানিক, 


লক্ষ্মীপুর-১  নাজমুল হাসান

লক্ষ্মীপুর-২ এস ইউ এম রুহুল আমিন ভূঁইয়া

লক্ষ্মীপুর-৩ ড. মুহাম্মদ রেজাউল করিম

লক্ষ্মীপুর-৪ এ আর হাফিজ উল্লাহ। 


চাদঁপুর-১ মাওলানা আবু নসর আশরাফী

চাঁদপুর-২  ডাঃ আবদুল মোবিন

চাঁদপুর-৩ অ্যাড. মো. শাহজাহান মিয়া

চাঁদপুর-৪ মাওলানা বিল্লাল হোসাইন মিয়াজি, চাঁদপুর-৫  অধ্যাপক আবুল হোসাইন


কক্সবাজার-১ আব্দুল্লাহ আল ফারুক

কক্সবাজার-২  ড. হামিদুর রহমান আজাদ

কক্সবাজার-৩ শহিদুল আলম বাহাদুর

কক্সবাজার-৪  অ্যাড শাহজালাল চৌধুরী


ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ অধ্যাপক মো:আমিনুল ইসলাম 

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ মাওলানা মুহা.মোবারক হোসাইন। 

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ মো: জুনায়েদ হাসান। 

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ মো: আতাউর রহমান সরকার

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ এডভোকেট আব্দুল বাতেন।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ দেওয়ান নকিবুল হুদা।


❤️সিলেট বিভাগ


সিলেট-১ হাবিবুর রহমান 

সিলেট-২ প্রফেসর এম এ হান্নান

সিলেট-৩ মাওলানা লোকমান আহমদ

সিলেট-৪ জয়নাল আবেদীন

সিলেট-৫ হাফেজ আনোয়ার হোসেন খান

সিলেট-৬ আমির সেলিম উদ্দিন।


মৌলভীবাজার-১ মাওলানা আমিনুল ইসলাম, মৌলভীবাজার-২ মো. শাহেদ আলী, মৌলভীবাজার-৩ মো. আবদুল মান্নান ও মৌলভীবাজার-৪ মো. আবদুর রব।


হবিগঞ্জ-১ মো. শাহজাহান আলী

হবিগঞ্জ-২ শেখ জিল্লুর রহমান আজমী

হবিগঞ্জ-৩ অধ্যক্ষ কাজী মহসিন আহমেদ

হবিগঞ্জ-৪ কাজী মাওলানা মুখলিছুর রহমান। 


সুনামগঞ্জ-১ মাওলানা তোফায়েল আহমেদ খান, সুনামগঞ্জ-২ আইনজীবী শিশির মনির

সুনামগঞ্জ-৩ অ্যাডভোকেট ইয়াছিন খান, সুনামগঞ্জ-৪ মুহাম্মদ শামসউদ্দীন

সুনামগঞ্জ-৫ অধ্যক্ষ মাও আ সালাম আল মাদানী।


❤️ময়মনসিংহ বিভাগ


নেত্রকোনা-১  অধ্যাপক মাওলানা আবুল হাশেম

নেত্রকোনা-২ অধ্যাপক মাওলানা এনামূল হক, নেত্রকোনা-৩  দেলাওয়ার হোসেন সাইফুল, 

নেত্রকোনা-৪ অধ্যাপক আল হেলাল তালুকদার নেত্রকোনা-৫ অধ্যাপক মাসুম মোস্তফা। 


শেরপুর-১ হাফেজ রাশেদুল ইসলাম

শেরপুর-২ মু. গোলাম কিবরিয়া ভিপি 

শেরপুর-৩ আসনে আলহাজ নুরুজ্জামান বাদল


জামারপুর-১ অ্যাড নাজমুল হক সাঈদী

জামালপুর-২ ড ছামিউল হক ফারুকী 

জামালপুর-৩ মাওলানা মজিবুর রহমান আজাদী 

জামালপুর-৪ মো. আব্দুল আওয়াল

জামালপুর-৫ মাওলানা আব্দুস সাত্তার 


ময়মনসিংহ-১ মাহফুজুর রহমান

ময়মনসিংহ-২ মাহবুব মন্ডল

ময়মনসিংহ-৩ মাওলানা বদরুজ্জামান

ময়মনসিংহ-৪ কামরুল আহসান

ময়মনসিংহ-৫ মতিউর রহমান আকন্দ

ময়মনসিংহ-৬ কামরুল হাসান

ময়মনসিংহ-৭ আসাদুজ্জামান

ময়মনসিংহ-৮ মঞ্জুরুল হক

ময়মনসিংহ-৯  আনোয়রুল ইসলাম চাঁন(জোট মনোনীত) 

ময়মনসিংহ-১০ ইসমাইল হোসেন

ময়মনসিংহ-১১ সাইফ উল্লাহ পাঠান


❤️বরিশাল বিভাগ


 বরিশাল-১ মাওলানা কামরুল ইসলাম

বরিশাল-২ মাস্টার আব্দুল মান্নান

বরিশাল-৩ জহিরউদ্দিন মু. বাবর

বরিশাল-৪ অধ্যাপক মাওলানা আবদুল জব্বার

বরিশাল-৫ অ্যাড মোযাযযম হোসাইন হেলাল

বরিশাল-৬ মাওলানা মাহমুদুন্নবী


পিরোজপুর-১ মাসুদ সাঈদী

পিরোজপুর-২ শামীম সাঈদী

পিরোজপুর-৩ আব্দুল জলিল


ঝালকাঠি-১ অধ্যাপক ডা. মাও হেমায়েত উদ্দিন

ঝালকাঠি-২ নেয়ামুল করিম


পটুয়াখালী-১ নাজমুল আহসান

পটুয়াখালী-২ ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ, পটুয়াখালী-৩ অধ্যাপক শাহ আলম

পটুয়াখালী-৪ মাওলানা আব্দুল কাইয়ুম


বরগুনা-১ মাওলানা মহিবুল্লাহ হারুনকে। 

বরগুনা-২ ডা. সুলতান আহম্মেদ

বরগুনা-৩ 


ভোলা-১ অধ্যক্ষ মাওলানা মো. নজরুল ইসলাম

ভোলা-২ মাওলানা ফজলুল করিম

ভোলা-৩ নিজামুল হক নাইম (জোট মনোনীত)

ভোলা-৪ মাওলানা মোস্তফা কামাল। 


❤️খুলনা বিভাগ


খুলনা-১ শেখ আসনে আবু ইউসুফ

খুলনা-২ অ্যাড শেখ জাহাঙ্গীর হুসাইন হেলাল

খুলনা-৩ অধ্যাপক মাহফুজুর রহমান

খুলনা-৪ অধ্যক্ষ মাওলানা কবিরুল ইসলাম

খুলনা-৫ অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার

খুলনা-৬ মাওলানা আবুল কালাম আজাদ।


ঝিনাইদহ-১ এ এস এম মতিয়ার রহমান, ঝিনাইদহ-২ অধ্যাপক আলী আজম মো. আবু বকর

ঝিনাইদহ-৩ অধ্যাপক মতিউর রহমান

ঝিনাইদহ-৪ মাওলানা আবু তালেব


কুষ্টিয়া-১ উপাধ্যক্ষ মাওলানা বেলাল উদ্দিন, কুষ্টিয়া-২ মো. আব্দুল গফুর

কুষ্টিয়া-৩ মুফতি আমির হামযা

কুষ্টিয়া-৪ আফজাল হোসাইন


সাতক্ষীরা-১ অধ্যক্ষ মো. ইজ্জত উল্লাহ

সাতক্ষীরা-২ মুহাদ্দিস আব্দুল খালেক

সাতক্ষীরা-৩ মুহাদ্দিস রবিউল বাশার

সাতক্ষীরা-৪ গাজী নজরুল ইসলাম


মেহেরপুর-১ মাওলানা তাজউদ্দিন খান

মেহেরপুর-২ আসনে মো. নাজমুল হুদা


নড়াইল-১ মাও ওবায়দুল্লাহ কায়সার 

নড়াইল-২ আসনে আতাউর রহমান বাচ্চু। 


চুয়াডাঙ্গা-১ অ্যাড. মাসুদ পারভেজ।

চুয়াডাঙ্গা-২ অ্যাডভোকেট মো. রুহুল আমিন


বাগেরহাট-১ অধ্যক্ষ মাওলানা মশিউর রহমান খান

বাগেরহাট-২ শেখ মঞ্জুরুল হক রাহাদ

বাগেরহাট-৩ অ্যাড আব্দুল ওয়াদুদ

বাগেরহাট-৪ অধ্যক্ষ আব্দুল আলিম। 


যশোর-১ মাওলানা আজিজুর রহমান

যশোর-২ মাওলানা আরশাদুল আলম

যশোর-৩ আব্দুল কাদের

যশোর-৪ অধ্যাপক গোলাম রসুল

যশোর-৫ অ্যাড গাজী এনামুল হক

যশোর-৬ অধ্যাপক মোক্তার আলী।


মাগুরা-১ আব্দুল মতিন

মাগুরা-২ অধ্যাপক এম বি বাকের


❤️রাজশাহী বিভাগ  


রাজশাহী-১ অধ্যাপক মুজিবুর রহমান

রাজশাহী-২ মনোনয়ন চূড়ান্ত হয়নি

রাজশাহী-৩ অধ্যাপক আবুল কালাম আজাদ

রাজশাহী-৪ ডা. আবদুল বারী সরদার

রাজশাহী-৫ নুরুজ্জামান লিটন

রাজশাহী-৬ অধ্যাপক নাজমুল হক।


সিরাজগঞ্জ-১ মাওলানা শাহীনুর আলম

সিরাজগঞ্জ-২ অধ্যাপক জাহিদুল ইসলাম

সিরাজগঞ্জ-৩ প্রফেসর ড. মুহাম্মদ আব্দুস সামাদ

সিরাজগঞ্জ-৪ মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান

সিরাজগঞ্জ-৫ অধ্যক্ষ আলী আলম

সিরাজগঞ্জ-৬ অধ্যাপক মিজানুর রহমান।


বগুড়া-১ অধ্যক্ষ শাহাবুদ্দীন

বগুড়া-২ শাহাদাতুজ্জামান

বগুড়া-৩ নূর মোহাম্মদ আবু তাহের,

বগুড়া-৪ অধ্যক্ষ মাওলানা তায়েব আলী

বগুড়া-৫ দবিবুর রহমান

বগুড়া -৬ আবিদুর রহমান সোহেল

বগুড়া- ৭ গোলাম রব্বানী


জয়পুরহাট-১ ডা. ফজলুর রহমান সাঈদ

জয়পুরহাট-২ এস. এম. রাশেদুল আলম সবুজ


নাটোর-১  মো. আবুল কালাম আজাদ

নাটোর-২ অধ্যাপক মো. ইউনুস আলী

নাটোর-৩ প্রফেসর সাইদুর রহমান

নাটোর-৪ মাওলানা আব্দুল হাকিম।


চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১ ড. কেরামত আলী

চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ ড. মিজানুর রহমান, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩ নুরুল ইসলাম বুলবুল


পাবনা-১ ব্যারিস্টার নাজিবুর রহমান মোমিন

পাবনা-২ অধ্যাপক কে এম হেসাব উদ্দিন

পাবনা-৩ মাওলানা আলী আজগর

পাবনা-৪ অধ্যাপক আবু তালেব মন্ডল

পাবনা-৫ অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা ইকবাল হোসেন


নওগাঁ-১ অধ্যক্ষ মাহবুবুল হক

নওগাঁ-২ এনামুল হক

নওগাঁ-৩ মাও মাহফুজুর রহমান

নওগাঁ-৪ খন্দকার মুহাম্মদ আবদুর রাকিব

নওগাঁ-৫ আ স ম সায়েম

নওগাঁ-৬ মোহাম্মদ খবিরুল ইসলাম


❤️রংপুর বিভাগ


দিনাজপুর-১ মো. মতিউর রহমান

দিনাজপুর-২ অধ্যক্ষ মাও একেএম আফজালুল আনাম

দিনাজপুর-৩ অ্যাডভোকেট ময়নুল আলম, 

দিনাজপুর-৪ মো. আফতাব উদ্দিন মোল্লা, 

দিনাজপুর-৫ শিক্ষাবিদ মো. আনোয়ার হোসেন, দিনাজপুর-৬ আসনে মো. আনোয়ারুল ইসলাম।


গাইবান্ধা-১ মাজেদুর রহমান

গাইবান্ধা-২ আব্দুল করিম সরকার

গাইবান্ধা-৩ মাওলানা নজরুল ইসলাম

গাইবান্ধা-৪ ডা. আবদুর রহীম

গাইবান্ধা-৫ বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল ওয়ারেছ


পঞ্চগড়-১ অধ্যাপক ইকবাল হোসেন

পঞ্চগড়-২ মো. সফিউল্লাহ সুফি।


রংপুর-১ অধ্যাপক রায়হান সিরাজী

রংপুর-২ এটিএম আজহারুল ইসলাম

রংপুর -৩ অধ্যাপক মাহবুবার রহমান বেলাল, 

রংপুর-৪ আমীর এটিএম আজম খান

রংপুর-৫ গোলাম রব্বানী

রংপুর-৬ অধ্যাপক মাওলানা মো. নুরুল আমিন


নীলফামারী-১ অধ্যক্ষ মাওলানা আব্দুস সাত্তার, 

নীলফামারী-২ ড. খায়রুল আনাম,

নীলফামারী-৩  মাওলানা ওবায়দুল্লাহ সালাফি

নীলফামারী-৪ হাফেজ মাও আব্দুল মোনতাকিম।


ঠাকুরগাঁও-১ দেলাওয়ার হোসেন

ঠাকুরগাঁও-২ মাওলানা আব্দুল হাকিম

ঠাকুরগাঁও-৩ মিজানুর রহমান  


কুড়িগ্রাম-১ অধ্যাপক আনোয়ারুল ইসলাম

কুড়িগ্রাম-২ অ্যাড ইয়াছিন আলী সরকার, 

কুড়িগ্রাম-৩ ব্যারিস্টার মাহবুব আলম সালেহী

কুড়িগ্রাম-৪ মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাক


লালমনিরহাট-১ আনোয়ারুল ইসলাম রাজু

লালমনিরহাট-২ এড ফিরোজ হায়দার লাভলু

লালমনিরহাট -৩  প্রভাষক হারুন অর রশীদ

Wednesday, 28 May 2025

একযুগ পর কারামুক্ত জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলাম

একযুগ পর কারামুক্ত জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলাম



 দীর্ঘ এক যুগ কারাগারে কাটিয়ে অবশেষে মুক্তি পেয়েছেন জামায়াত নেতা এ টি এম আজহারুল ইসলাম। একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় মৃত্যুদণ্ড পাওয়া আজহারুলকে আগের দিন দণ্ড থেকে খালাস দিয়েছেন আপিল আদালত।কারা কর্তৃপক্ষ জানায়, এটিএম আজহারুল ইসলামকে আজ বুধবার (২৮ মে) সকাল ৯টা ৫ মিনিটে কেরানীগঞ্জে অবস্থিত ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে মুক্তি দেওয়া হয়। কারামুক্ত ঘোষণা হওয়ায় বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি থাকা আজহারুলকে সেখান থেকেই মুক্তি দেওয়া হয়েছে।


কারামুক্ত হয়ে হাসপাতাল থেকে বের হওয়ার পর জামায়াতে ইসলামীর নেতাকর্মীরা তাকে স্বাগত জানান। এই হাসপাতালে কয়েক মাস ধরে চিকিৎসাধীন ছিলেন আজহারুল।

এর আগে মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের রায়ে মৃত্যুদণ্ড থেকে খালাস পান আজহারুল। একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের সময় হত্যা, গণহত্যা, ধর্ষণ, অপহরণ ও নির্যাতনের ঘটনায় দোষী সাব্যস্ত করে আজহারুলকে ২০১৪ সালে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছিল আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।

একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ২০১২ সালের ২২ আগস্ট রাজধানীর মগবাজারের বাসা থেকে গ্রেপ্তার হয়েছিলেন জামায়াতে ইসলামীর তৎকালীন সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এটিএম আজহারুল ইসলাম।

এর আগে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের দেওয়া মৃত্যুদণ্ডের রায়ের বিরুদ্ধে প্রথম দফায় ২০১৯ সালে আপিল করা হলে তার মৃত্যুদণ্ডের রায় বহাল রেখেছিলেন তৎকালীন আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ।

জুলাই অভ্যুত্থানে গত বছরের আগস্টে দেশে আওয়ামী লীগ সরকার পরিবর্তনের পর মৃত্যুদণ্ডের রায়ের বিরুদ্ধে দ্বিতীয় দফা আপিল করেন জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলাম।

ছয় বছরের ব্যবধানে দ্বিতীয়বার আপিলে শুনানি নিয়ে প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন সাত বিচারপতির আপিল বিভাগ সর্বসম্মতিক্রমে আজহারুলের মামলা বাতিল করে রায় দেন।

একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধের কোনো মামলায় রিভিউ আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে দেশের ইতিহাসে আপিলে এই প্রথম কেউ খালাস পেলেন। এই রায়ের ফলেই এক যুগ কারাবন্দি থেকে ফাঁসির দণ্ড থেকে মুক্ত মানুষ এটিএম আজহারুল।

Tuesday, 27 May 2025

খালাস পেলেন জামায়াত নেতা এটিএম আজহার

খালাস পেলেন জামায়াত নেতা এটিএম আজহার

 


খালাস পেলেন জামায়াত নেতা এ টি এম আজহার


মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা এটিএম আজহারুল ইসলামকে মৃত্যুদণ্ড থেকে খালাস দিয়েছেন আপিল বিভাগ। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের মৃত্যুদণ্ডের রায় বাতিল করে সর্ব্বোচ আদালত এ রায় দেন।


মঙ্গলবার (২৭ মে) সকালে প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে ৭ বিচারপতির পূর্ণাঙ্গ আপিল বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করেন।


বাংলাদেশের বিচার বিভাগের ইতিহাসে এই প্রথম মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত কোনো ব্যক্তি আপিল বিভাগের রায়ে খালাস পেলেন। এই রায়ের ফলে জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের মুক্তিতে বাধা নেই বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা।


২০১২ সালের ২২ আগস্ট মগবাজারের বাসা থেকে গ্রেফতার হন আজহারুল ইসলাম। এরপর দীর্ঘ শুনানির পর ২০১৪ সালের ৩০ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল তাকে মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত করে। ওই রায়ের বিরুদ্ধে ২০১৫ সালের ২৮ জানুয়ারি আপিল করেন তিনি।


২০১৯ সালের ৩১ অক্টোবর আপিল বিভাগ মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখে এবং ২০২০ সালের ১৫ মার্চ তার পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশিত হয়। এরপর একই বছরের ১৯ জুলাই রিভিউ (পুনর্বিবেচনার) আবেদন করেন আজহারুল। চলতি বছরের ২৬ ফেব্রুয়ারি আপিল বিভাগ সে আবেদনের শুনানি শেষে পুনরায় আপিল শুনানির সুযোগ দেন।


এটাই প্রথম যুদ্ধাপরাধের মামলা, যেটি রিভিউ পর্যায়ে গিয়ে ফের আপিল শুনানির অনুমতি পেয়েছে। আজকের রায়ের মাধ্যমে এ মামলার আইনি প্রক্রিয়ার গুরুত্বপূর্ণ একটি অধ্যায়ের অবসান ঘটবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা

Thursday, 22 May 2025

উল্লাপাড়া বিএনপির নেতা শরফুদ্দিন মন্জু ও এম আকব আলীর মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটেছে

উল্লাপাড়া বিএনপির নেতা শরফুদ্দিন মন্জু ও এম আকব আলীর মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটেছে

 উল্লাপাড়া বিএনপির নেতা শরফুদ্দিন মন্জু ও এম আকব আলীর মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটেছে। দুই নেতার হাতাহাতি ঠেকাতে নিয়ে উল্টে পড়লেন সাবেক ডিআইজি খান সাঈদ।

 


#unorayganj #BNPMediaCell #BNPBangladesh #jamaat_shibir_online #highlightseveryone #unosummermemechallenge #আওমীলীগ #উল্লাপারা #hatikumrul SP Sirajganj MD Zakir Hossain

Sunday, 18 May 2025

জামায়াতের কেউ ইমাম-মুয়াজ্জিন হতে পারবে না : বিএনপি নেতা হাবিব

জামায়াতের কেউ ইমাম-মুয়াজ্জিন হতে পারবে না : বিএনপি নেতা হাবিব

 


পাবনার আটঘরিয়ায় জামায়াতে ইসলামীর কোনো মুয়াজ্জিন আজান দিতে পারবে না এবং কোনো ঈমাম নামাজ পড়াতে পারবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও পাবনা জেলা বিএনপির আহ্বায়ক হাবিবুর রহমান হাবিব।

তিনি জামায়াতকে ‘স্বাধীনতা বিরোধী রগ কাটা গ্রুপ’ এবং ‘পাকিস্তানের দোসর’ বলেও আখ্যায়িত করেছেন।


শনিবার (১৭ মে) বিকেলে পাবনা জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আটঘরিয়ায় জামায়াত-বিএনপির সংঘর্ষে আহত নেতাকর্মীদের দেখতে গিয়ে তিনি এমন হুঁশিয়ারি দেন।

তার ওই বক্তব্য রাতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়।

ভাইরাল ভিডিওতে হাবিবুর রহমান হাবিবকে বলতে শোনা যায়, “দল যেটা সিদ্ধান্ত নেবে সেটা তো নেবেই। তার সাথে আমার কোনো দ্বিমত নেই। কিন্তু আমি আজকে বলবো, ভবিষ্যৎ তো পরে।

আটঘরিয়ায় কোনো মসজিদে জামায়াতের কোনো মুয়াজ্জিন আজান দিতে পারবে না, জামায়াতের কোনো ইমাম ইমামতি করতে পারবে না।

গত শুক্রবার দেবোত্তর বাজার জামে মসজিদে জুম্মার নামাজ মসজিদে পড়তে পারেনি মানুষ। তালা দিয়ে পালিয়েছে। কতটা ন্যাক্কারজনক ঘটনা।

হাবিব বলেন, “তারা মিথ্যা কথা বলে। এদের পেছনে নামাজ হয় না। এরা স্বাধীনতাবিরোধী রগ কাটা গ্রুপ।

এরা বাংলাদেশের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে না। পাকিস্তানের দোসর ছিল। তাই আটঘরিয়াবাসীকে আহ্বান জানাবো এদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ান ”নি।

Thursday, 8 May 2025

ভেজাল ঔষধ কারবারির হামলায় সাংবাদিক আহত! নীরব ভূমিকায় প্রশাসন!

ভেজাল ঔষধ কারবারির হামলায় সাংবাদিক আহত! নীরব ভূমিকায় প্রশাসন!

 


সিরাজগঞ্জ: সিরাজগঞ্জের সলঙ্গায় মাদক ও ভেজাল ঔষধ তৈরির কারখানায় সংবাদ সংগ্রহ করতে গেলে মব তৈরি করে সাংবাদিকদের উপর হামলার ঘটনায় এখনো আটক হয়নি কেউ।


এ ঘটনায় দৈনিক আজকের জনবাণী পত্রিকার সলঙ্গা প্রতিনিধি শাহরিয়ার মোর্শেদ বাদী হয়ে সলঙ্গা থানায় এজহার দায়ের করেন।


সোমবার (০৫ মে) সলঙ্গা থানার পুরানবেড়া গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। এতে দৈনিক যায়যায়দিন পত্রিকার সলঙ্গা প্রতিনিধি সাংবাদিক মো. জাকির হোসাইন গুরুতর আহত হলে তাকে সিরাজগঞ্জ জেলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

মামলা সূত্রে জানা যায়, ঘটনার দিন সংবাদ সংগ্রহের জন্য দৈনিক  যায়যায়দিন পত্রিকার সলঙ্গা প্রতিনিধি সাংবাদিক জাকির হোসাইন, দৈনিক যুগের কথা পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার শাহিন রেজা, দৈনিক সিরাজগঞ্জ বার্তা পত্রিকার সহকারী সম্পাদক নাফিউল ইসলাম আবির, সিরাজগঞ্জ কণ্ঠের স্টাফ রিপোর্টার পারভেজ সরকার, ভোরের ডাক পত্রিকার সলঙ্গা প্রতিনিধি শংকর কুমার রায়সহ ৬ জন সাংবাদিক সলঙ্গা থানার পুরানবেড়া গ্রামের ববিউজ্জামান এর ছেলে মহিবুল ইসলাম ইসলাম সবুজের মাদক ও ভেজাল ঔষধ তৈরির কারখানার সংবাদ সংগ্রহের জন্যে গেলে সে মব তৈরি করে সে সহ তার বোন বোনের জামাই সহ অন্তত ১২ মিলে সাংবাদিকদের উপর হামলা করে, প্রায়  ঘণ্টাব্যপী সাংবাদিক মো. জাকির হোসাইনকে হত্যার উদ্দেশ্য বেধরক মারপিট করে। এ সময় উপস্থিত অন্যান্য  সাংবাদিকরা মারপিটে বাধা দিলে তাদের ও লাঞ্ছিত করে তাদের কাছে থাকা মোবাইল ফোন ও নগদ টাকা কেড়ে নেয়।

এ সময় কৌশলে সাংবাদিক মোরশেদুল ইসলাম ( শাহরিয়ার মোর্শেদ) ঘটনাস্থল থেকে সরে গিয়ে সলঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মোখলেছুর রহমান কে কল দিয়ে না পেয়ে জরুরি সেবা ৯৯৯ কল দিলে ২ ঘণ্টা পর পুলিশ ঘটনা স্থলে গিয়ে সাংবাদিকদের উদ্ধার করে।

এ সময় যায়যায়দিন পত্রিকার সলঙ্গা প্রতিনিধি সাংবাদিক মো. জাকির হোসাইন গুরুতর আহত হলে তাকে সিরাজগঞ্জে সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। মামলার বাদি সাংবাদিক মোরশেদ জানান, মামলা দায়ের এবং হামলার ভিডিও ফুটেজ সলঙ্গা থানার ওসিকে দিলেও ঘটনার সাথে জড়িতদের আটক করেনি সলঙ্গা থানা পুলিশ।

এ বিষয়ে মুঠোফোন চিকিৎসাধীন  সাংবাদিক মো. জাকির হোসাইন জানান, গত সপ্তাহে সলঙ্গায় সুধী মহাজন’ মোর্শেদ ও তার মামা আলম গংদের বিরুদ্ধে আমার করা একটি রিপোর্ট দৈনিক যায়যায়দিন পত্রিকা সহ স্থানীয় দৈনিক কলম সৈনিক, যুগের কথা, সিরাজগঞ্জ বার্তা সহ অনেক পত্রিকায় রিপোর্ট প্রকাশ করায় বিভিন্ন মহল থেকে হুমকি ধামকি পেয়েছি, তার পর ঘটনার দিন ওইখানে আমাদের হামলা হয়।

এ ঘটনার মারপিটের  ভিডিও ফুটেজসহ সকল তথ্য প্রমাণ প্রশাসনকে দেয়া হয়েছে কিন্তু  ঘটনার ৩দিন পার  হলেও এখন পর্যন্ত আটক হয়নি কেউ।

এ বিষয়ে সলঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো.মোখলেছুর রহমান জানান, সাংবাদিকদের হামলার ঘটনায় একটি মামলা হয়েছে আসামীদের আটকের চেষ্টা চলছে।

পাকিস্তান প্রতি ফোটা রক্তের বদলা নেবে: শাহবাজ শরিফ

পাকিস্তান প্রতি ফোটা রক্তের বদলা নেবে: শাহবাজ শরিফ

 


পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ বলেছেন, আমরা সাহসী জাতি, গতরাতে ভারতের বিমান হামলায় নিহতদের প্রতি ফোটা রক্তের বদলা নেওয়া হবে।

মঙ্গলবার (৬ মে) মধ্যরাতে ভারতের হামলায় ২৬ জন নিহত হওয়ার পর বুধবার (৭ মে) রাতে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে তিনি এ কথা বলেন।

পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী বলেন, তারা কাপুরুষ শত্রু, যারা নিরস্ত্র বেসামরিক নাগরিকদের ওপর হামলা চালায় এবং নিজেকে শক্তিশালী ভাবে।

আমরা গত রাতে প্রমাণ করেছি, পাকিস্তান জানে প্রতিরক্ষা করতে কীভাবে উপযুক্ত জবাব দিতে হয়। জাতি আমাদের সশস্ত্র বাহিনীর সাহস ও শক্তিকে শ্রদ্ধা জানায়।

শাহবাজ বলেন, হয়তো তারা ভেবেছিল আমরা পিছু হটবো। কিন্তু তারা জানে না যে, আমরা সাহসী জাতি। হামলায় নিহতদের প্রতি ফোটা রক্তের বদলা নেওয়া হবে।

প্রসঙ্গত, গত ২২ এপ্রিল জম্মু ও কাশ্মীরের পেহেলগামে ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলায় ২৬ জন নিহত হয়। ২০১৯ সালের পুলওয়ামা হামলার পর কাশ্মীরে এটিই সবচেয়ে বড় হামলা।

পরোক্ষভাবে পাকিস্তান এ হামলায় জড়িত, এমন অভিযোগ তুলে বুধবার দেশটির সঙ্গে ১৯৬০ সালের সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিত করে ভারত। পাশাপাশি আরও বেশ কিছু পদক্ষেপ নেয় দেশটি। জবাবে সিমলা চুক্তি স্থগিত ও ভারতীয় বিমানের জন্য নিজেদের আকাশসীমা বন্ধের ঘোষণা দেয় পাকিস্তান। স্থগিত করে দেওয়া হয় ভারতের সঙ্গে সবরকম বাণিজ্যও।

এরপর থেকে দুদেশের পাল্টাপাল্টি হুমকি-ধমকিতে ক্রমেই উত্তপ্ত হয়ে উঠতে শুরু করে পরিস্থিতি, যা রীতিমতো যুদ্ধের রূপ ধারণ করেছে এখন।


Sunday, 4 May 2025

ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক আর নেই

ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক আর নেই



 বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সাবেক সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল ও সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী আব্দুর রাজ্জাক মারা গেছেন


রোববার (০৪ মে) বিকেলে ৪টা ১০ মিনিটে ধানমন্ডির ইবনে সিনা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি।

সুপ্রিম কোর্টের বিশিষ্ট আইনজীবী শিশির মনির ফেসবুক পোস্টে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।


সম্প্রতি গুরুতর অসুস্থ হয়ে ইবনে সিনা হাসপাতালে ভর্তি হন ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক।


উল্লেখ্য, গত বছরের ২৬ ডিসেম্বর ১১ বছর পর যুক্তরাজ্য থেকে দেশে ফেরেন এই জ্যেষ্ঠ আইনজীবী। এরপর সুপ্রিম কোর্টে আইন পেশায় আবারো কাজ শুরু করেন। গত ৬ জানুয়ারি জুনিয়র আইনজীবীরা সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনে তাকে সংবর্ধনা দেন।


ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক ২০১৩ সালের ১৮ ডিসেম্বর দেশ ছেড়ে যুক্তরাজ্যে পাড়ি জমান। এর আগে তিনি আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় জামায়াতে ইসলামীর শীর্ষ নেতাদের আইনজীবী ছিলেন।

ব্যারিস্টার আবদুর রাজ্জাকের জন্ম ১৯৪৪ সালে সিলেটের বিয়ানীবাজার উপজেলার মাথিউরা ইউনিয়নের শেখলাল গ্রামে। বিএ (অনার্স) ও এম এ ডিগ্রি অর্জনের পর ১৯৮০ সালে তিনি যুক্তরাজ্যের লিংকনস ইন থেকে ব্যারিস্টার ডিগ্রি অর্জন করেন। ১৯৮৫ সালের নভেম্বর পর্যন্ত তিনি লন্ডনেই আইন পেশায় নিয়োজিত ছিলেন। দেশে ফিরে ১৯৮৬ সালে আইনজীবী হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হন। তিনি ১৯৮৮ সালে হাইকোর্ট বিভাগে এবং ১৯৯৪ সালে আপিল বিভাগের আইনজীবী হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হন। ১৯৯০ সালে তিনি দ্য ল’ কাউন্সেল নামে একটি আইনি ফার্ম প্রতিষ্ঠা করেন। ২০০২ সালে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের সিনিয়র আইনজীবী হন।

Saturday, 3 May 2025

ফেইসবুকে সম্পর্ক, দেখা করতে এসে যা হল, আটক ২

ফেইসবুকে সম্পর্ক, দেখা করতে এসে যা হল, আটক ২



 নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার ফতুল্লায় ফেইসবুকের মাধ্যমে সম্পর্কের সুবাদে এক নারীর ডাকে সারা দিতে এসে ব্লাকমেইলিংয়ের শিকার হয়েছেন কলেজ ছাত্র আল আমিন (২২)।

তাকে আটক করে ৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ চেয়ে পুলিশের হাতে আটক হয়েছে ব্লাকমেইলিং চক্রের ২ সদস্য।

এ সময় উদ্ধার করা হয়েছে কলেজ ছাত্র আল আমিনকে। তবে এখনো অধরা ব্লাকমেইলিং চক্রের মূলহোতা মিঠু (৩৮), নিঝুম (২০) ও দিপা মন্ডল।

বৃহস্পতিবার (১ মে) রাতে ফতুল্লার লালখাঁ এলাকাস্থ পিটিআই ভবনের সামনে একটি টিন বাসা থেকে তাদের আটক করে এবং কলেজ ছাত্রকে উদ্ধার করা হয়।

গ্রেপ্তারকৃত হলো ফতুল্লার লালখাঁ এলাকার সোহরাব মিয়ার ছেলে মোস্তফা (৩৫) ও একই এলাকার দুলাল মিয়ার ছেলে আল আমিন। আর পলাতক রয়েছে জয়নাল ওরফে জনু মিয়ার ছেলে মিঠু একই এলাকার নিঝুম ও দিপা মন্ডল।

এঘটনায় পোস্তগোলা রাজাবাড়ী এলাকার সোহরাব মোল্লার ছেলে কলেজ ছাত্র আল আমিনের বড় ভাই ইসমাঈল মোল্লা বাদী হয়ে ফতুল্লা মডেল থানায় মামলা দায়ের করেছেন।

জানা গেছে, পোস্তগোলা রাজাবাড়ী এলাকার কলেজ ছাত্র আল আমিনের সঙ্গে নিঝুমের ফেইসবুকে পরিচয় হয় এবং সম্পর্ক তৈরি হয়। সেই সম্পর্কের সুবাদে নিঝুমের ডাকে সারা দিতে ঢাকা হতে ফতুল্লায় আসে।

পরে আল আমিনকে ডেকে এনে নিঝুমসহ অন্য আসামীরা মিলে তাকে ফতুল্লার লালখাঁ পিটিআই ভবনের সামনে একটি টিন বাসায় এনে আটক করে ৫ লাখ টাকা দাবি করে। পরে আল আমিন বাথরুমে যাওয়ার কথা বলে ৯৯৯ ফোন দেয়। পরে মুক্তিপণের টাকা দেয়ার কথা বলে পুলিশ ফোন করলে মিঠুর কথামত ২ জনকে পাঠালে পুলিশের জালে আটক হয় ২ সদস্য। কিন্তু মুলহোতা মিঠু, নিঝুম এবং দিপা রয়ে যায় ধরাছোঁয়ার বাইরে।

ফতুল্লা মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শরিফুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, ব্লাকমেইলিং চক্রের ২ সদস্য আটক করা হয়েছে। মুলহোতা মিঠুসহ বাকীদের আটকের চেষ্টা চলছে।


Friday, 2 May 2025

আ.লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ আজ

আ.লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ আজ

 


আওয়ামী লীগের দলগতভাবে বিচার, নিবন্ধন বাতিল এবং রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ করার দাবিতে আজ শুক্রবার (২ মে) সমাবেশ করবে তরুণদের দল জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)।

রাজধানীর বায়তুল মোকাররম মসজিদের দক্ষিণ গেটে বিকেল ৩টায় এ সমাবেশ করবে তারা। এতে দলটির কেন্দ্রীয় নেতারা বক্তব্য রাখবেন।

দলটির ঢাকা মহানগর শাখার উদ্যোগে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে।

এ ছাড়া একই দাবিতে দেশব্যাপী বিক্ষোভ সমাবেশ করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। সমাবেশে এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম, সদস্যসচিব আখতার হোসেন, মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ, সারজিস আলমসহ এনসিপির কেন্দ্রীয় সদস্যরা অংশ নেবেন।

সমাবেশ উপলক্ষে গত কয়েকদিন গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ করছে এনসিপি। গুলিস্তান, বাংলামটর, মিরপুরসহ কয়েক জায়গায় এ কার্যক্রম চলে গত কয়েকদিন।

এতে স্থানীয় নেতাকর্মীদের পাশাপাশি দলটির কেন্দ্রীয় নেতাদের অংশ নিতে দেখা যায়। লিফলেটে আওয়ামী লীগের ১৬ বছরের শাসনামলের সাতটি অপরাধের কথা উল্লেখ করেছে দলটি।

এগুলো হলো—২০০৯ সালে বিডিআর বিদ্রোহ দমনের নামে ৫৭ সেনা কর্মকর্তার হত্যাকাণ্ড; গুম, খুন ও ক্রসফায়ারের মাধ্যমে হাজার হাজার মানুষের প্রাণহরণ; ২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪ সালে তিনটি অবৈধ নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের ভোটাধিকার হরণ; ২০১৩ সালে হেফাজতে ইসলামের সমাবেশে চালানো হত্যাযজ্ঞ; লাখ লাখ কোটি টাকার দুর্নীতি, লুটপাট ও পাচার; ২০২১ সালে নরেন্দ্র মোদিবিরোধী আন্দোলনে চালানো হত্যাকাণ্ড এবং জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সময় চালানো নজিরবিহীন গণহত্যা।

এ ছাড়া এনসিপির লিফলেটে চারটি দাবি উল্লেখ করা হয়েছে। সেগুলো হলো—প্রতিটি অপরাধের জন্য আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন ট্রাইব্যুনাল বা কমিশন গঠন করে শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগের বিচারের ব্যবস্থা; আগামী নির্বাচনের আগেই আওয়ামী লীগ প্রশ্নের মীমাংসা তথা আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল; বিচার চলাকালে আওয়ামী সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ রাখা এবং ২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪ সালের নির্বাচনে জড়িত ব্যক্তিদের বিচার ও তাদের নির্বাচনে অযোগ্য ঘোষণা।’

সমাবেশ প্রসঙ্গে এনসিপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আরিফুল ইসলাম আদীব বলেন, এই কর্মসূচি থেকে গণহত্যার দায়ে ফ্যাসিস্ট দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচার, এর রাজনৈতিক ও সাংগঠনিক কার্যক্রম স্থগিত করা এবং নিবন্ধন বাতিল করার দাবি জোরালোভাবে জানানো হবে।

একই সঙ্গে আওয়ামী লীগের গত ১৫ বছরের শাসনামলে গুম-খুনের মাধ্যমে হত্যাকাণ্ডের পাশাপাশি ২০১৩ সালের শাপলা চত্বর হত্যাকাণ্ড, জুলাই-আগস্ট গণহত্যা ও অন্য বড় হত্যাকাণ্ডগুলোর বিচার দাবি করা হবে।

এবারের সমাবেশে উপস্থিতির বিষয়ে জানতে চাইলে এনসিপির ঢাকা দক্ষিণের সংগঠক আসাদ বিন রনি বলেন, আমাদের মূল দাবি থাকবে আওয়ামী লীগের সব কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা। ঢাকা মহানগরের উদ্যোগে এটি অনুষ্ঠিত হবে। শুধু ঢাকায় আমাদের ২০-৩০ হাজার সমর্থক আছেন। তারাসহ শুভাকাঙ্ক্ষী, নেতাকর্মীরা এতে অংশ নেবেন। এনসিপির কেন্দ্রীয় নেতারাও এতে উপস্থিত থাকবেন।

দলটির যুগ্ম সদস্য সচিব জয়নাল আবেদীন শিশির বলেন, আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে আমরা দীর্ঘদিন ধরে সভা-সমাবেশ করছি। এবার আমরা ঢাকায় এ দাবিতে বড় সমাবেশের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমরা চেষ্টা করছি, সমাবেশটি অনেক বড় করার। অতীতের যে কোনো সময়ের চেয়ে বড় জমায়েত হবে বলে আমরা প্রত্যাশা করছি।

এনসিপির মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেন, আমাদের মূল দাবি হচ্ছে আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা এবং তাদের নিবন্ধন বাতিল করা। এবার এ দাবিতে আমরা আরও সোচ্চার ভূমিকা রাখব। জুলাইয়ের পর আওয়ামী লীগ বাংলাদেশে রাজনীতি করতে পারে না। জুলাই গণঅভ্যুত্থানে জনগণ তাদের রায় দিয়েছে।

আওয়ামী লীগকে কোনো ফরম্যাটেই আর বাংলাদেশে রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না। আওয়ামী লীগ যেন কোনোভাবে তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করতে না পারে সে বিষয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টি সব সময় সজাগ থাকবে। শুক্রবারের সমাবেশ থেকে এ দাবি আরও জোরালো হবে।

মহান মে দিবস উপলক্ষে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের পথসভা

মহান মে দিবস উপলক্ষে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের পথসভা

 


মহান মে দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন সিরাজগঞ্জের সলঙ্গা থানা শাখার উদ্যােগে পথসভা ও র‍্যালি করা হয়। বৃহস্পতিবার (১ মে) সকালে সিরাজগঞ্জ জেলার উল্লাপাড়া উপজেলার সলঙ্গা থানা মাঠ থেকে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন সলঙ্গা থানা শাখার সভাপতি আনিছুর রহমানের নেতৃত্বে একটি র‍্যালি বেরকরা হয়।

র‍্যালিটি সলঙ্গা বাজারের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিন করে সুইচ গেট ,ডাকবাংলো, রামারচর, গোজাব্রীজ হয়ে মাদরাসা মোড়ে গিয়ে সংক্ষিপ্ত পথসভার মাধ্যমে শেষ হয়।

র‍্যালিতে দর্জি, ওয়াকশপ, ডেইরি, পোল্ট্রি, তাঁত, রিকশা-ভ্যান, সেলুন, কুলি, ফার্নিচার, ইটভাটা ও মৎস্য শ্রমিকসহ ইউনিয়নের শতশত শ্রমিকরা অংশগ্রহণ করেন।

এসময় সলঙ্গা থানা শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক আল আমিন মন্ডলের পরিচালনায়, প্রধান অতিথির হিসাবে বক্তব্য রাখেন, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী কেন্দ্রীয় কর্ম পরিষদের অন্যতম সদস্য, সলঙ্গা রায়গঞ্জ, তাড়াশের বিশিষ্ট আলেমে দিন ডঃ আব্দুস সামাদ সহ আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সলঙ্গা থানা শাখার আমির রাশিদুল ইসলাম (শহিদ) ও সলঙ্গা থানা শাখার সাধারণ সম্পাদক মাওলানা রাকিব হাসান, সলঙ্গা থানার শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সহ-সভাপতি মাওলানা আব্দুস সামাদসহ থানা ও ইউনিয়নের শতশত শ্রমিকরা এই র‍্যালি ও পথসভায় অংশ গ্রহন করেন।


বিএনপি নাকি জামায়াত কোন দিকে ঝুঁকছে ইসলামপন্থি দলগুলো?

বিএনপি নাকি জামায়াত কোন দিকে ঝুঁকছে ইসলামপন্থি দলগুলো?

 


বাংলাদেশে ইসলামপন্থি দলগুলোর মধ্যে মতের ভিন্নতা, রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব থাকলেও এখন নির্বাচন লক্ষ্য করে ‘এক বাক্সে ভোট আনার’ স্লোগান তোলা হয়েছে।

কওমী মাদ্রাসাভিত্তিক পাঁচটি দল নির্বাচনি জোট করার তৎপরতা চালাচ্ছে। তবে বড় ইসলামি দল জামায়াতে ইসলামীর অবস্থান নিয়ে সন্দেহ রয়েছে অন্য দলগুলোর মধ্যে। অন্যতম প্রধান দল বিএনপিও ইসলামি দলগুলোকে কাছে টানার চেষ্টায় রয়েছে।

শেষ পর্যন্ত ইসলামপন্থিদের রাজনীতির মেরুকরণ কোথায় গিয়ে ঠেকবে, এই প্রশ্নে এসব দলের মধ্যেই চলছে নানা আলোচনা।

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগের শাসনের পতনের পর জামায়াত এবং অন্যান্য ইসলামী দল ও সংগঠনগুলোর রাজনৈতিক তৎপরতা বেড়েছে; অনেক ক্ষেত্রেই তা চোখে পড়ার মতো।

এমনকি বিভিন্ন সময় এসব দল ও সংগঠনের শক্তি দেখানোর চেষ্টা ছিল। নির্বাচনের সময় ও সংস্কার প্রশ্নে বিএনপির বিপরীতে জামায়াতসহ বিভিন্ন ইসলামপন্থি দলের পাল্টাপাল্টি অবস্থান নিয়েও আলোচনা রয়েছে।

ইসলামী দলগুলোর নেতারা বলছেন, দেশে পট পরিবর্তনের পর রাজনীতিতে তাদের গুরুত্বপূর্ণ একটা অবস্থান তৈরির সুযোগ এসেছে বলে তারা মনে করছেন। এই সুযোগ কাজে লাগাতে চান তারা। সেজন্য তারা ইসলামপন্থিদের ঐক্য বা একটি জোট গঠনের তাগিদ অনুভব করছেন।

নির্বাচনি জোট করে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রতিটি আসনে তাদের একক প্রার্থী দেওয়ার কথা বলছে ইসলামপন্থি দলগুলো। তা কতটা সম্ভব হবে, এ নিয়ে রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের অনেকে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন।

যদিও নেতারা বলছেন, তারা ঐক্যবদ্ধ হওয়ার চেষ্টা করছেন।

কিন্তু তাদের কেউ কেউ মনে করছেন, নির্বাচন এগিয়ে এলে নানা মেরুকরণ হবে এবং অনিশ্চয়তাও আছে।

বিএনপি ও জামায়াতের কাছে টানার চেষ্টায় অনেক ইসলামি দল দুই বলয়ে ভিড়তে পারে, এমন পরিস্থিতির মুখোমুখি হওয়ার সম্ভাবনাও নাকচ করতে পারছেন না ঐক্যের চেষ্টায় থাকা নেতারা।

কিন্তু তাদের কেউ কেউ মনে করছেন, নির্বাচন এগিয়ে এলে নানা মেরুকরণ হবে এবং অনিশ্চয়তাও আছে।

বিএনপি ও জামায়াতের কাছে টানার চেষ্টায় অনেক ইসলামি দল দুই বলয়ে ভিড়তে পারে, এমন পরিস্থিতির মুখোমুখি হওয়ার সম্ভাবনাও নাকচ করতে পারছেন না ঐক্যের চেষ্টায় থাকা নেতারা।

ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগের শাসনের শেষদিকে কোণঠাসা জামায়াত অন্য ইসলামি দলগুলোর সঙ্গে একটা সম্পর্ক তৈরির চেষ্টা করেছে। রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর তাদের সেই চেষ্টা প্রকাশ্যে এসেছে।

কারণ অন্য দল, বিশেষ করে কওমী মাদ্রাসাভিত্তিক ও ধর্মীয় নেতা বা পীরদের নেতৃত্বাধীন দলগুলোর সঙ্গে রাজনৈতিক মতপার্থক্যের কারণে জামায়াতের সম্পর্কের দূরত্ব ছিল।

জামায়াতের এই দূরত্ব কাটিয়ে ওঠার চেষ্টায় উল্লেখ করা যেতে পারে যে, দলটির আমির শফিকুর রহমান গত ২১শে জানুয়ারি বরিশালে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির ও চরমােনাই পীর সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীমের সঙ্গে দেখা করেন। সেদিন ইসলামি আন্দোলনের নেতার মধ্যাহ্ণভোজেও অংশ নেন জামায়াতের আমির।

দল দুটির শীর্ষ দুই নেতা বরিশালে সাংবাদিকদের সঙ্গেও কথা বলেন। সেদিনই তারা সাংবাদিকদকদের বলেছিলেন, ঐক্যবদ্ধভাবে ইসলামি দলগুলো 'একবাক্সে ভোট আনার' চেষ্টা চালাচ্ছে।

এরপর জামায়াত নেতারা ঐক্যের ব্যাপারে কওমী মাদ্রাসাভিত্তিক বিভিন্ন দলের সঙ্গে বৈঠকও করেছেন।

তবে ঐক্যের ব্যাপারে দলটির অবস্থানের পরিবর্তন হয়েছে বলে অন্য ইসলামি দলগুলোর নেতারা মনে করছেন। কারণ এখন ঐক্য তৈরি প্রক্রিয়ায় জামায়াত অংশ নিচ্ছে না।

জামায়াতের আমির শফিকুর রহমান বলেছেন, ইসলামী আন্দোলনসহ অন্য দলগুলোর ঐক্য বা জোট করার চেষ্টাকে আমরা সম্মান করি।

কিন্তু ওই জোট থাকা না থাকার প্রশ্নে স্পষ্ট কোনো জবাব দেননি তিনি। তিনি উল্লেখ করেন, রাজনীতিতেই নানা মেরুকরণ হচ্ছে। নির্বাচন এগিয়ে এলে আরও মেরুকরণ হবে। ফলে আরও পরে দলগুলোর অবস্থান স্পষ্ট হবে।

ইসলামপন্থি দলগুলোর রাজনীতির পর্যবেক্ষকেরা জামায়াতের অবস্থানকে দেখছেন ভিন্নভাবে।

তারা বলছেন, ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ এখন রাজনীতির মাঠে নেই। এই দলটি নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সুযোগ না পেলে বা ভোটে অংশ না নিলে বিএনপি ও জামায়াতের জোট করার প্রয়োজন হবে না। কারণ আওয়ামী লীগের বিরোধিতা থেকেই তারা অতীতে নির্বাচনে জোটবদ্ধ হয়েছে।

জোট গঠনের লক্ষ্যে পাঁচটি দল এরই মধ্যে কয়েক দফা বৈঠক করেছে। সর্বশেষ গত ২৩শে এপ্রিল তারা বৈঠক করেছে। তারা একটি লিঁয়াজো কমিটিও গঠন করেছে। দুই-একদিনের মধ্যে সেই লিঁয়াজো কমিটির বেঠক হতে পারে।

ইসলামী আন্দোলনের নেতৃত্বে এই ঐক্যের প্রক্রিয়ায় রয়েছে মামুনুল হকের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, খেলাফত মজলিস, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম এবং নেজামে ইসলাম। এই পাঁচটি দলেরই নিবন্ধন আছে।

ইসলামী আন্দোলনের আমির সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম বলেন, ইসলামি আদর্শ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে এবার নির্বাচনে একটা অবস্থান তৈরির চিন্তা থেকে তারা এই ঐক্যের চেষ্টা করছেন। তবে তিনি উল্লেখ করেন, কোনো স্থায়ী জোট নয়, এটি হবে নির্বাচনি জোট।

খেলাফত মজলিসের সহ সভাপতি আব্দুর রব ইউসুফী বলেন, তারা নির্বাচনি জােট গঠন করলে অন্যান্য দলের জন্যও তাদের জোট উন্মুক্ত থাকবে।

কওমী মাদ্রাসাভিত্তিক সংগঠন হেফাজতে ইসলাম তেসরা মে ঢাকায় সমাবেশ করছে। সংগঠনটি তেরো দফা দাবি তুলে ২০১৩ সালের পাঁচই মে ঢাকায় শাপলা চত্বরে সমাবেশের মাধ্যমে আলোচনায় আসে।

তাদের সেই সমাবেশকে কেন্দ্র করে প্রাণহানির ঘটনার ব্যাপারে এবং দমননীতি চালানোর অভিযোগ রয়েছে সে সময়ের আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে।

এবার সেই ঘটনার স্মরণে এবং সংগঠনটির নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে সে সময় দায়ের করা পুলিশের সব মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে তেসরা মে সমাবেশ করার কথা বলছে হেফাজত।

সংগঠনটির যুগ্ম মহাসচিব জালালউদ্দীন আহমদ বলেন, তাদের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে ২৭০টি মামলা রয়েছে। সেগুলোর প্রত্যাহার চান তারা।

এখন সক্রিয় থাকা প্রায় সব দলই ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ বিরোধী অবস্থানে রয়েছে।

নির্বাচন হলে এই দলগুলোর মধ্যে বিএনপি ক্ষমতায় আসবে, এই ধারণা তৈরি হয়েছে রাজনীতিতে।

বিএনপির নেতাদের সঙ্গে কথা বলে মনে হয়েছে, এই নির্বাচনে তাদের শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী যেহেতু নেই, সে কারণে তারা এখন কোনো জোট করতে চান না।

দলটি এবার স্বতন্ত্র অবস্থানে থেকে দলগতভাবে নির্বাচন করতে চাইছে। তবে আওয়ামী লীগের শাসনের বিরুদ্ধে দীর্ঘ সময় ধরে বিএনপির সঙ্গে আন্দোলন করেছে বাম, ডান ও ইসলামপন্থি বিভিন্ন দল। বিএনপির কাছে ওই দলগুলোর একটা চাওয়া রয়েছে।

ফলে এই দলগুলোর জন্য বিএনপি কিছু আসন ছেড়ে দেবে এবং সে ক্ষেত্রে এক ধরনের সমঝোতা হবে।

দলটির নেতারা বলছেন, যুগপৎ আন্দোলনে থাকা দলগুলোর বাইরেও ইসলামপন্থি বিভিন্ন দলকে কাছে রাখতে চাইছে বিএনপি। সেজন্য তারা আলোচনাও চালাচ্ছে।

আর এসব দলকে কাছে রেখে জোটবদ্ধ না হয়ে একটা বলয় তৈরির ক্ষেত্রেও আসন দিতে হবে বিএনপিকে। দলটি সে ধরনের সমঝোতায়ও যেতে পারে বলে মনে হয়েছে।

নির্বাচনে জামায়াত ছাড়া ইসলামপন্থি অন্য দলগুলোর নেতাদের এককভাবে জয়ী হওয়ার নিশ্চয়তা নেই। ফলে বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা হলে তাদের জেতার সম্ভবনা থাকে।

এই বাস্তবতা বিবেচনায় নিয়ে দলগুলোর বেশিরভাগই বিএনপির দিকে ঝুঁকবে এবং তাতে ইসলামপন্থিদের ঐক্যের ক্ষেত্রেও প্রভাব পড়তে পারে বলে বিশ্লেষকেরা মনে করেন।

রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা বলছেন, ভোট না থাকলেও ইসলামপন্থি দলগুলো সঙ্গে থাকলে এরও একটা রাজনৈতিক প্রভাব রয়েছে। এসব বিবেচনায় এবার বিএনপি ও জামায়াত তাদের পৃথকভাবে কাছে টানার চেষ্টায় রয়েছে।

অতীতেও সব দলের অংশগ্রহণে প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক যে সব নির্বাচন হয়েছে, সে সব নির্বাচনে বড় দলগুলোর ইসলামি দলগুলোকে কাছে রাখার চেষ্টা আরও বেশি ছিল। সূত্র: বিবিসি বাংলা

Thursday, 1 May 2025

দাউ দাউ করে জ্বলছে দাবানল, পালাচ্ছে ইসরায়েলিরা

দাউ দাউ করে জ্বলছে দাবানল, পালাচ্ছে ইসরায়েলিরা



 দখলদার ইসরায়েলের দখলকৃত জেরুজালেমে বিশাল দাবানলের সৃষ্টি হয়েছে। যা ইসরায়েলের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় প্রাকৃতিক অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা বলে জানিয়েছেন ফায়ার অ্যান্ড রেসকিউ বিভাগের জেরুজালেম বিভাগীয় কমান্ডার সুমিলিক ফ্রিডম্যান। দিকে অনেক ইসরাইলি পালাচ্ছে।

আর এই দাবানল নিয়ন্ত্রণে আনতে বেগ পেতে হবে বলে সতর্কতা দিয়েছেন এ দখলদার কর্মকর্তা।

বুধবার (৩০ এপ্রিল) সংবাদ সম্মেলনে সুমিলিক ফ্রিডম্যান বলেন, “আমরা অনেক বড় একটি দাবানলের মধ্যে রয়েছি।

খুব সম্ভবত ইসরায়েলের ইতিহাসে এটি সবচেয়ে বড়। আগুন নেভাতে আমাদের যে কার্যক্রম চলছে, তা আরও দীর্ঘ সময় চলবে। আমরা আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার অনেক দূরে রয়েছি।”

তিনি জানিয়েছেন, সকাল ৯টা ৩০ মিনিটের দিকে আগুনের সূত্রপাত হয়েছিল মেসিলাত জিওনে। যা শক্তিশালী বাতাসের প্রভাবে পশ্চিম দিকে ছড়ায়। এরপর এটি পূর্বদিকে যেতে থাকে। তিনি বলেছেন, আজ সন্ধ্যা থেকে ৯০ থেকে ১০০ কিলোমিটার ঘণ্টায় বাতাস বইতে পারে। যা দাবানল পরিস্থিতি আরও খারাপ করে দিতে পারে।

কীভাবে এ দাবানলের সৃষ্টি হলো এ ব্যাপারে প্রশ্ন করা হলে এই দখলদার কর্মকর্তা বলেন, “আমাদের ধারণা নেই। সত্যিই কোনো ধারণা নেই।”

সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইসরায়েল জানিয়েছে, আগুনের সূত্রপাত নিয়ে কাজ করছে অভ্যন্তরীণ গোয়েন্দা সংস্থা শিন বেত। তারা ‘ইচ্ছেকৃতভাবে আগুন লাগানোর' বিষয়টিও মাথায় রাখছে। কেউ কেউ আগুন লাগিয়ে দাবানল ছড়াতে সহায়তা করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। তাদের শনাক্ত করতে পুলিশকে সহায়তা করছে শিন বেত।

এদিকে দাবানল পরিস্থিতি খারাপ হওয়ায় গ্রিস, সাইপ্রাস, ক্রোয়েশিয়া, ইতালি ও বুলগেরিয়ার সহায়তা চেয়েছে দখলদার ইসরায়েলের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এরমধ্যে গ্রিস ও ইতালির অগ্নিনির্বাপক বিমান ইসরায়েলের উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছে।

দখলদার ইসরায়েলের সেনাপ্রধান তার সেনাদের আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষকে সহায়তার নির্দেশ দিয়েছেন।