সর্বশেষ

Saturday, 14 June 2025

বিএনপির চিঠি অভিশাপে পরিণত হয়েছে: নুর

বিএনপির চিঠি অভিশাপে পরিণত হয়েছে: নুর

 


বিএনপির সহযোগিতার চিঠি অভিশাপে পরিণত হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুর।

শুক্রবার (১৩ জুন) বিকেলে পটুয়াখালীর গলাচিপা উপজেলা চত্বরে উপজেলা গেস্ট হাউজের সামনে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ মন্তব্য করেন।

গলাচিপায় তাকে অবরুদ্ধ করার প্রতিবাদ জানান নুরুল হক নুর। এজন্য তিনি বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা হাসান মামুনকে দায়ী করেন।

নুরুল হক নুর বলেন, বিএনপি আমাদের (গণঅধিকার পরিষদ) আশীর্বাদের পরিবর্তে অভিশাপের চিঠি দিয়েছে। এই চিঠির কারণে হাসান মামুনের সঙ্গে সাংঘর্ষিক পরিস্থিতি তৈরি করে রেখেছে।

এলাকায় বিএনপির গণঅধিকারকে সহযোগিতা তো দূরের কথা, বরং হামলা-মামলা করা হয়েছে। সহযোগিতার আশীর্বাদ অভিশাপে পরিণতি হয়েছে। হাসান মামুনের মতো নেতাদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ গ্রহণ করুন। অন্যথায় মানুষ বিএনপি থেকে মুখ ফিরিয়ে নেবে। ভোট এখনো হয়নি, গত ১০ মাসে মানুষ তিক্ত-বিরক্ত।

ভিপি নুর আরও বলেন, এখন পর্যন্ত গণঅধিকার পরিষদ কোনো দলের সঙ্গে জোট বাধেনি।

গণঅভ্যুত্থানের পরও যাতে কোনো ফ্যাসিবাদী দল প্রতিষ্ঠা না হয় তা সবাই চায়। সারাদেশের মানুষ হাসান মামুনের হীন কর্মকাণ্ডকে বিএনপির কর্মকাণ্ড হিসেবে নিচ্ছে। সে স্থান থেকে অনতিবিলম্বে তার বিরুদ্ধে পদক্ষেপ গ্রহণ করুন।

আওয়ামী লীগের উদাহরণ টেনে তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের সময় ডাকসু নির্বাচনে হামলা করা হয়েছে আমার ওপর। আমার নামে চুরির মামলা হয়েছে। আর গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী সময়ে আমাদের নেতাকর্মীদের ওপর হামলা-মামলা করা হচ্ছে।

এসময় উপস্থিত ছিলেন জেলা গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মো. শাহ আলম সিকদার, বরিশাল মহানগর ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি আবু নাঈমসহ গণঅধিকার পরিষদ ও অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা।

Wednesday, 4 June 2025

দাঁড়িপাল্লা প্রতীকসহ নিবন্ধন ফিরে পাচ্ছে জামায়াত

দাঁড়িপাল্লা প্রতীকসহ নিবন্ধন ফিরে পাচ্ছে জামায়াত

 


বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীকে দাঁড়িপাল্লা প্রতীকসহ নিবন্ধন ফিরিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আজ বুধবার (৪ জুন) বিকেলে নির্বাচন কমিশনার আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ নির্বাচন ভবনে ষষ্ঠ কমিশন বৈঠকের পর সাংবাদিকদের এই তথ্য জানান।

ইসি কমিশনার বলেন, প্রতীকের বিষয়টি আমরা বিবেচনায় নিয়ে নিয়েছি। একই প্রজ্ঞাপনে ২০০৮ সালে দলটিকে প্রতীকসহ নিবন্ধন দেওয়া হয়েছে। এছাড়া প্রতীক কোনো দলকে দিলে সেটি সেই দলের জন্য সংরক্ষিত থাকে আরপিও অনুযায়ী। দলটি প্রতীকসহ নিবন্ধন পাবে।

তিনি আরো বলেন, প্রতীকের বিষয়টি আমরা বিবেচনায় নিয়ে নিয়েছি। একই প্রজ্ঞাপনে ২০০৮ সালে দলটিকে প্রতীকসহ নিবন্ধন দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া প্রতীক কোনও দলকে দিলে সেটি সেই দলের জন্য সংরক্ষিত থাকে আরপিও অনুযায়ী। দলটি প্রতীকসহ নিবন্ধন পাবে।

Sunday, 1 June 2025

জামায়াতের নিবন্ধন ফিরিয়ে দিতে আপিল বিভাগের নির্দেশ

জামায়াতের নিবন্ধন ফিরিয়ে দিতে আপিল বিভাগের নির্দেশ


রাজনৈতিক দল হিসেবে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন অবৈধ ঘোষণা করে হাইকোর্টের রায় বাতিল ঘোষণা করেছেন আপিল বিভাগ।


প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন চার সদস্যের আপিল বিভাগ আজ রোববার এ রায় দেন।

এর আগে গত ১৪ মে দলটির করা আপিলের ওপর শুনানি শেষে আপিল বিভাগ রায়ের জন্য আজকের দিন (১ জুন) ধার্য করেছিলেন।
রাজনৈতিক দল হিসেবে জামায়াতকে নির্বাচন কমিশনের দেওয়া নিবন্ধনের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে ২০০৯ সালে রিট করেন সৈয়দ রেজাউল হক চাঁদপুরীসহ ২৫ ব্যক্তি। রিটের চূড়ান্ত শুনানি নিয়ে সংখ্যাগরিষ্ঠ মতের ভিত্তিতে জামায়াতের নিবন্ধন অবৈধ ঘোষণা করে ২০১৩ সালের ১ আগস্ট রায় দেন হাইকোর্টের তিন সদস্যের বৃহত্তর বেঞ্চ। একই সঙ্গে আদালত এই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করার সনদ দেন, যা একই বছর আপিল হিসেবে রূপান্তরিত হয়। হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে ২০১৩ সালে নিয়মিত লিভ টু আপিল (আপিলের অনুমতি চেয়ে আবেদন) করে দলটি।

জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন বাতিল করে ২০১৮ সালের ৭ ডিসেম্বর প্রজ্ঞাপন জারি করে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
জামায়াতকে দেওয়া নিবন্ধন অবৈধ ঘোষণা করে দেওয়া হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে দলটির করা আপিল ও লিভ টু আপিল (আপিলের অনুমতি চেয়ে আবেদন) ২০২৩ সালের ১৯ নভেম্বর খারিজ করে আদেশ দেন আপিল বিভাগ। আপিলকারীর পক্ষে সেদিন কোনো আইনজীবী না থাকায় আপিল বিভাগ ওই আদেশ (ডিসমিসড ফর ডিফল্ট) দেন। পরে দেরি মার্জনা করে আপিল ও লিভ টু আপিল পুনরুজ্জীবিত চেয়ে দলটির পক্ষ থেকে পৃথক আবেদন করা হয়। শুনানি নিয়ে গত বছরের ২২ অক্টোবর আপিল বিভাগ আবেদন মঞ্জুর (রিস্টোর) করে আদেশ দেন। এরপর জামায়াতের আপিল ও লিভ টু আপিল শুনানির জন্য আপিল বিভাগের কার্যতালিকায় ওঠে। গত ৩ ডিসেম্বর শুনানি শুরু হয়। এরপর আরও কয়েক দিন শুনানি হয়। শুনানি শেষে রায় ঘোষণার জন্য ১ জুন তারিখ নির্ধারণ করেন আপিল বিভাগ। সে অনুসারে আজ রায় হলো।

Saturday, 31 May 2025

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ৩০০ আসনের মাঝে ২৮৯ টি আসনে প্রার্থী মনোনয়ন দিয়েছে

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ৩০০ আসনের মাঝে ২৮৯ টি আসনে প্রার্থী মনোনয়ন দিয়েছে

 


আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ৩০০ আসনের মাঝে ২৮৯ টি আসনে প্রার্থী মনোনয়ন দিয়েছে

প্রার্থীদের তালিকা আসনভিত্তিক :-


❤️ ঢাকা বিভাগ

ঢাকা-১ ব্যারিস্টার নজরুল ইসলাম

ঢাকা-২ ইঞ্জিনিয়ার তৌফিক হাসান

ঢাকা-৩ অধ্যক্ষ শাহিনুল ইসলাম

ঢাকা-৪ সৈয়দ জয়নুল আবেদীন 

ঢাকা-৫  কামাল হোসেন 

ঢাকা ৬- ড. আব্দুল মান্নান

ঢাকা ৭- হাজী হাফেজ মো. এনায়েতুল্লাহ

ঢাকা ৮ – ড. অ্যাডভোকেট হেলাল উদ্দিন

ঢাকা ১০- অ্যাডভোকেট জসিম উদ্দিন সরকার

ঢাকা ১১- অ্যাডভোকেট আতিকুর রহমান

ঢাকা ১২- সাইফুল আলম খান মিলন (নির্বাহী)

ঢাকা ১৩ – ডা. মু. মোবারক হোসাইন

ঢাকা ১৪- ব্যারিস্টার আরমান

ঢাকা ১৫- ডা. শফিকুর রহমান (আমিরে জামায়াত)

ঢাকা ১৬ – আব্দুল বাতেন

ঢাকা ১৭ - ডাঃ এস এম খালিদুজ্জামান

ঢাকা ১৮- প্রিন্সিপাল আশরাফুল হক

ঢাকা-১৯  হাসান মাহবুব মাস্টার

ঢাকা-২০ মাওলানা আব্দুর রউফ


শরীয়তপুর-১ ড. মোশাররফ হোসেন মাসুদ তাং

শরীয়তপুর-২ অধ্যাপক ডা. মাহমুদ হোসেন বকাউল

শরীয়তপুর-৩ মোহাম্মদ আজহারুল ইসলাম


ফরিদপুর-১ ইলিয়াছ মোল্লা

ফরিদপুর-২ মাওলানা সোহরাব হোসেন

ফরিদপুর-৩ অধ্যাপক আব্দুত তাওয়াব

ফরিদপুর-৪ মাওলানা সরোয়ার হোসেনকে


গোপালগঞ্জ-১ অধ্যক্ষ মাওলানা আব্দুল হামিদ, গোপালগঞ্জ-২ অ্যাড আজমল হোসাইন সরদার

গোপালগঞ্জ-৩ অধ্যাপক রেজাউল করিম।


মাদারীপুর-০১ মাওলানা সারোয়ার হোসেন

মাদারীপুর-০২ মাওলানা আব্দুস সোবাহান খান

মাদারীপুর-০৩ মো. রফিকুল ইসলাম


রাজবাড়ী-১ অ্যাডভোকেট নুরুল ইসলাম

রাজবাড়ী-২ হারুন অর রশীদ


মানিকগঞ্জ-১  ডা. আবু বকর সিদ্দিক

মানিকগঞ্জ-২ 

মানিকগঞ্জ-৩ অধ্যক্ষ মাওলানা দেলোয়ার হোসাইন


গাজিপুর-১ শাহ আলম বখশী 

গাজীপুর-২ হোসেন আলী

গাজীপুর-৩ জাহাঙ্গীর আলম

গাজীপুর-৪ অধ্যক্ষ সালাহউদ্দিন আইউবী

গাজীপুর-৫ আমির খায়রুল হাসান


টাঙ্গাইল-১ অধ্যক্ষ মন্তাজ আলী

টাঙ্গাইল-২ হুমায়ূন কবীর

টাঙ্গাইল-৩ হুসনে মোবরক বাবুল

টাঙ্গাইল-৪ প্রফেসর খন্দকার আব্দুর রাজ্জাক

টাঙ্গাইল-৫  আহসান হাবীব মাসুদ

টাঙ্গাইল-৬ ডা আব্দুল হামিদ

টাঙ্গাইল-৭ অধ্যক্ষ আব্দুল্লাহ তালুকদার

টাঙ্গাইল-৮ অধ্যাপক শফিকুল ইসলাম খান


কিশোরগঞ্জ-১ মোসাদ্দেক আলী ভূঁইয়া

কিশোরগঞ্জ-২ শফিকুল ইসলাম

কিশোরগঞ্জ-৩ কর্নেল (অব.) অধ্যাপক জিহাদ খান

কিশোরগঞ্জ-৪ মোহাম্মদ রোকন রেজা

কিশোরগঞ্জ-৫ রমজান আলী

কিশোরগঞ্জ-৬ কবির হোসেন


নারায়ণগঞ্জ-১ আনোয়ার হোসাইন মোল্লা

নারায়ণগঞ্জ-২ অধ্যাপক ইলিয়াস মোল্লা

নারায়ণগঞ্জ-৩ ড. ইকবাল হোসাইন ভুঁইয়া

নারায়ণগঞ্জ-৪ আব্দুল জব্বার

নারায়ণগঞ্জ-৫ মাওলানা মঈনুদ্দিন আহমেদ


মুন্সিগঞ্জ-১ এ কে এম ফখরুদ্দীন রাজী

মুন্সিগঞ্জ-২ অধ্যাপক এবিএম ফজলুল করিম

মুন্সিগঞ্জ-৩ ডা সুজন শরীফ


নরসিংদী-১ ইব্রাহিম ভূঁইয়া

নরসিংদী-২ উপাধ্যক্ষ মাওলানা আমজাদ হোসাইন

নরসিংদী-৩ মাওলানা মোস্তাফিজুর রহমান কাওসার

নরসিংদী-৪ মাওলানা জাহাঙ্গীর আলম

নরসিংদী-৫ মাও জাহাঙ্গীর আলম (থানা আমির)


❤️চট্টগ্রাম বিভাগ


চট্টগ্রাম-১  অ্যাড সাইফুর রহমান

চট্টগ্রাম-২ অধ্যক্ষ নুরুল আমিন

চট্টগ্রাম-৩ আলাউদ্দিন শিকদার

চট্টগ্রাম-৪ আনোয়ারুল সিদ্দিকী

চট্টগ্রাম-৫ ইঞ্জি সিরাজুল ইসলাম

চট্টগ্রাম-৬ শাহজাহান মঞ্জুর

চট্টগ্রাম-৭ অধ্যক্ষ আমিরুজ্জামান

চট্টগ্রাম-৮ ডা. আবু নাসের

চট্টগ্রাম-৯ ডা. ফজলুল হক

চট্টগ্রাম-১০ অধ্যক্ষ শামসুজ্জামান হেলালী

চট্টগ্রাম-১১ শফিউল আলম

চট্টগ্রাম-১২  ইঞ্জি লোকমান

চট্টগ্রাম-১৩ অধ্যাপক মাহমুদুল হাসান

চট্টগ্রাম-১৪ ডা. শাহাদৎ হোসাইন

 চট্টগ্রাম-১৫ শাহজাহান চৌধুরী 

চট্টগ্রাম-১৬ জহিরুল ইসলাম।


বান্দরবান- অ্যাড আবুল কালাম

রাঙামাটি- অ্যাড মোখতার আহমেদ

খাগড়াছড়ি- এয়াকুব আলী চৌধুরী।


কুমিল্লা-১ মো. মনিরুজ্জামান বাহালুল

কুমিল্লা-২  নাজিম উদ্দিন মোল্লা

কুমিল্লা-৩ ইউসুফ হাকিম সোহেল

কুমিল্লা-৪ সাইফুল ইসলাম শহীদ

কুমিল্লা-৫ ড. মোবারক হোসাইন

কুমিল্লা-৬ কাজী দ্বীন মোহাম্মদ

কুমিল্লা-৭ ব্যারিস্টার মুস্তফা শাকেরুল্লাহ

কুমিল্লা-৮ অধ্যাপক শফিকুল আলম হেলাল

কুমিল্লা-৯ ড. সৈয়দ সরওয়ার উদ্দিন সিদ্দিকী

কুমিল্লা-১০  মাও. ইয়াসিন আরাফাত

কুমিল্লা-১১ ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহের।


নোয়াখালী-১ মাওলানা মোহাম্মদ সাইফুল্লাহ

নোয়াখালী-২ মাওলানা সাইয়েদ আহমেদ, নোয়াখালী-৩ মো বোরহান উদ্দিন

 নোয়াখালী-৪  শিক্ষাবিদ ইসহাক খন্দকার

নোয়াখালী-৫ অধ্যক্ষ বেলায়েত হোসাইন, নোয়াখালী-৬ এড. মো মাহফুজল হক।


ফেনী-১ এড  এস এম কামাল উদ্দিন

ফেনী-২ লিয়াকত আলী ভূঁইয়া

ফেনী-৩ ডা.ফখরুদ্দিন মানিক, 


লক্ষ্মীপুর-১  নাজমুল হাসান

লক্ষ্মীপুর-২ এস ইউ এম রুহুল আমিন ভূঁইয়া

লক্ষ্মীপুর-৩ ড. মুহাম্মদ রেজাউল করিম

লক্ষ্মীপুর-৪ এ আর হাফিজ উল্লাহ। 


চাদঁপুর-১ মাওলানা আবু নসর আশরাফী

চাঁদপুর-২  ডাঃ আবদুল মোবিন

চাঁদপুর-৩ অ্যাড. মো. শাহজাহান মিয়া

চাঁদপুর-৪ মাওলানা বিল্লাল হোসাইন মিয়াজি, চাঁদপুর-৫  অধ্যাপক আবুল হোসাইন


কক্সবাজার-১ আব্দুল্লাহ আল ফারুক

কক্সবাজার-২  ড. হামিদুর রহমান আজাদ

কক্সবাজার-৩ শহিদুল আলম বাহাদুর

কক্সবাজার-৪  অ্যাড শাহজালাল চৌধুরী


ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ অধ্যাপক মো:আমিনুল ইসলাম 

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ মাওলানা মুহা.মোবারক হোসাইন। 

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ মো: জুনায়েদ হাসান। 

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ মো: আতাউর রহমান সরকার

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ এডভোকেট আব্দুল বাতেন।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ দেওয়ান নকিবুল হুদা।


❤️সিলেট বিভাগ


সিলেট-১ হাবিবুর রহমান 

সিলেট-২ প্রফেসর এম এ হান্নান

সিলেট-৩ মাওলানা লোকমান আহমদ

সিলেট-৪ জয়নাল আবেদীন

সিলেট-৫ হাফেজ আনোয়ার হোসেন খান

সিলেট-৬ আমির সেলিম উদ্দিন।


মৌলভীবাজার-১ মাওলানা আমিনুল ইসলাম, মৌলভীবাজার-২ মো. শাহেদ আলী, মৌলভীবাজার-৩ মো. আবদুল মান্নান ও মৌলভীবাজার-৪ মো. আবদুর রব।


হবিগঞ্জ-১ মো. শাহজাহান আলী

হবিগঞ্জ-২ শেখ জিল্লুর রহমান আজমী

হবিগঞ্জ-৩ অধ্যক্ষ কাজী মহসিন আহমেদ

হবিগঞ্জ-৪ কাজী মাওলানা মুখলিছুর রহমান। 


সুনামগঞ্জ-১ মাওলানা তোফায়েল আহমেদ খান, সুনামগঞ্জ-২ আইনজীবী শিশির মনির

সুনামগঞ্জ-৩ অ্যাডভোকেট ইয়াছিন খান, সুনামগঞ্জ-৪ মুহাম্মদ শামসউদ্দীন

সুনামগঞ্জ-৫ অধ্যক্ষ মাও আ সালাম আল মাদানী।


❤️ময়মনসিংহ বিভাগ


নেত্রকোনা-১  অধ্যাপক মাওলানা আবুল হাশেম

নেত্রকোনা-২ অধ্যাপক মাওলানা এনামূল হক, নেত্রকোনা-৩  দেলাওয়ার হোসেন সাইফুল, 

নেত্রকোনা-৪ অধ্যাপক আল হেলাল তালুকদার নেত্রকোনা-৫ অধ্যাপক মাসুম মোস্তফা। 


শেরপুর-১ হাফেজ রাশেদুল ইসলাম

শেরপুর-২ মু. গোলাম কিবরিয়া ভিপি 

শেরপুর-৩ আসনে আলহাজ নুরুজ্জামান বাদল


জামারপুর-১ অ্যাড নাজমুল হক সাঈদী

জামালপুর-২ ড ছামিউল হক ফারুকী 

জামালপুর-৩ মাওলানা মজিবুর রহমান আজাদী 

জামালপুর-৪ মো. আব্দুল আওয়াল

জামালপুর-৫ মাওলানা আব্দুস সাত্তার 


ময়মনসিংহ-১ মাহফুজুর রহমান

ময়মনসিংহ-২ মাহবুব মন্ডল

ময়মনসিংহ-৩ মাওলানা বদরুজ্জামান

ময়মনসিংহ-৪ কামরুল আহসান

ময়মনসিংহ-৫ মতিউর রহমান আকন্দ

ময়মনসিংহ-৬ কামরুল হাসান

ময়মনসিংহ-৭ আসাদুজ্জামান

ময়মনসিংহ-৮ মঞ্জুরুল হক

ময়মনসিংহ-৯  আনোয়রুল ইসলাম চাঁন(জোট মনোনীত) 

ময়মনসিংহ-১০ ইসমাইল হোসেন

ময়মনসিংহ-১১ সাইফ উল্লাহ পাঠান


❤️বরিশাল বিভাগ


 বরিশাল-১ মাওলানা কামরুল ইসলাম

বরিশাল-২ মাস্টার আব্দুল মান্নান

বরিশাল-৩ জহিরউদ্দিন মু. বাবর

বরিশাল-৪ অধ্যাপক মাওলানা আবদুল জব্বার

বরিশাল-৫ অ্যাড মোযাযযম হোসাইন হেলাল

বরিশাল-৬ মাওলানা মাহমুদুন্নবী


পিরোজপুর-১ মাসুদ সাঈদী

পিরোজপুর-২ শামীম সাঈদী

পিরোজপুর-৩ আব্দুল জলিল


ঝালকাঠি-১ অধ্যাপক ডা. মাও হেমায়েত উদ্দিন

ঝালকাঠি-২ নেয়ামুল করিম


পটুয়াখালী-১ নাজমুল আহসান

পটুয়াখালী-২ ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ, পটুয়াখালী-৩ অধ্যাপক শাহ আলম

পটুয়াখালী-৪ মাওলানা আব্দুল কাইয়ুম


বরগুনা-১ মাওলানা মহিবুল্লাহ হারুনকে। 

বরগুনা-২ ডা. সুলতান আহম্মেদ

বরগুনা-৩ 


ভোলা-১ অধ্যক্ষ মাওলানা মো. নজরুল ইসলাম

ভোলা-২ মাওলানা ফজলুল করিম

ভোলা-৩ নিজামুল হক নাইম (জোট মনোনীত)

ভোলা-৪ মাওলানা মোস্তফা কামাল। 


❤️খুলনা বিভাগ


খুলনা-১ শেখ আসনে আবু ইউসুফ

খুলনা-২ অ্যাড শেখ জাহাঙ্গীর হুসাইন হেলাল

খুলনা-৩ অধ্যাপক মাহফুজুর রহমান

খুলনা-৪ অধ্যক্ষ মাওলানা কবিরুল ইসলাম

খুলনা-৫ অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার

খুলনা-৬ মাওলানা আবুল কালাম আজাদ।


ঝিনাইদহ-১ এ এস এম মতিয়ার রহমান, ঝিনাইদহ-২ অধ্যাপক আলী আজম মো. আবু বকর

ঝিনাইদহ-৩ অধ্যাপক মতিউর রহমান

ঝিনাইদহ-৪ মাওলানা আবু তালেব


কুষ্টিয়া-১ উপাধ্যক্ষ মাওলানা বেলাল উদ্দিন, কুষ্টিয়া-২ মো. আব্দুল গফুর

কুষ্টিয়া-৩ মুফতি আমির হামযা

কুষ্টিয়া-৪ আফজাল হোসাইন


সাতক্ষীরা-১ অধ্যক্ষ মো. ইজ্জত উল্লাহ

সাতক্ষীরা-২ মুহাদ্দিস আব্দুল খালেক

সাতক্ষীরা-৩ মুহাদ্দিস রবিউল বাশার

সাতক্ষীরা-৪ গাজী নজরুল ইসলাম


মেহেরপুর-১ মাওলানা তাজউদ্দিন খান

মেহেরপুর-২ আসনে মো. নাজমুল হুদা


নড়াইল-১ মাও ওবায়দুল্লাহ কায়সার 

নড়াইল-২ আসনে আতাউর রহমান বাচ্চু। 


চুয়াডাঙ্গা-১ অ্যাড. মাসুদ পারভেজ।

চুয়াডাঙ্গা-২ অ্যাডভোকেট মো. রুহুল আমিন


বাগেরহাট-১ অধ্যক্ষ মাওলানা মশিউর রহমান খান

বাগেরহাট-২ শেখ মঞ্জুরুল হক রাহাদ

বাগেরহাট-৩ অ্যাড আব্দুল ওয়াদুদ

বাগেরহাট-৪ অধ্যক্ষ আব্দুল আলিম। 


যশোর-১ মাওলানা আজিজুর রহমান

যশোর-২ মাওলানা আরশাদুল আলম

যশোর-৩ আব্দুল কাদের

যশোর-৪ অধ্যাপক গোলাম রসুল

যশোর-৫ অ্যাড গাজী এনামুল হক

যশোর-৬ অধ্যাপক মোক্তার আলী।


মাগুরা-১ আব্দুল মতিন

মাগুরা-২ অধ্যাপক এম বি বাকের


❤️রাজশাহী বিভাগ  


রাজশাহী-১ অধ্যাপক মুজিবুর রহমান

রাজশাহী-২ মনোনয়ন চূড়ান্ত হয়নি

রাজশাহী-৩ অধ্যাপক আবুল কালাম আজাদ

রাজশাহী-৪ ডা. আবদুল বারী সরদার

রাজশাহী-৫ নুরুজ্জামান লিটন

রাজশাহী-৬ অধ্যাপক নাজমুল হক।


সিরাজগঞ্জ-১ মাওলানা শাহীনুর আলম

সিরাজগঞ্জ-২ অধ্যাপক জাহিদুল ইসলাম

সিরাজগঞ্জ-৩ প্রফেসর ড. মুহাম্মদ আব্দুস সামাদ

সিরাজগঞ্জ-৪ মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান

সিরাজগঞ্জ-৫ অধ্যক্ষ আলী আলম

সিরাজগঞ্জ-৬ অধ্যাপক মিজানুর রহমান।


বগুড়া-১ অধ্যক্ষ শাহাবুদ্দীন

বগুড়া-২ শাহাদাতুজ্জামান

বগুড়া-৩ নূর মোহাম্মদ আবু তাহের,

বগুড়া-৪ অধ্যক্ষ মাওলানা তায়েব আলী

বগুড়া-৫ দবিবুর রহমান

বগুড়া -৬ আবিদুর রহমান সোহেল

বগুড়া- ৭ গোলাম রব্বানী


জয়পুরহাট-১ ডা. ফজলুর রহমান সাঈদ

জয়পুরহাট-২ এস. এম. রাশেদুল আলম সবুজ


নাটোর-১  মো. আবুল কালাম আজাদ

নাটোর-২ অধ্যাপক মো. ইউনুস আলী

নাটোর-৩ প্রফেসর সাইদুর রহমান

নাটোর-৪ মাওলানা আব্দুল হাকিম।


চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১ ড. কেরামত আলী

চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ ড. মিজানুর রহমান, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩ নুরুল ইসলাম বুলবুল


পাবনা-১ ব্যারিস্টার নাজিবুর রহমান মোমিন

পাবনা-২ অধ্যাপক কে এম হেসাব উদ্দিন

পাবনা-৩ মাওলানা আলী আজগর

পাবনা-৪ অধ্যাপক আবু তালেব মন্ডল

পাবনা-৫ অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা ইকবাল হোসেন


নওগাঁ-১ অধ্যক্ষ মাহবুবুল হক

নওগাঁ-২ এনামুল হক

নওগাঁ-৩ মাও মাহফুজুর রহমান

নওগাঁ-৪ খন্দকার মুহাম্মদ আবদুর রাকিব

নওগাঁ-৫ আ স ম সায়েম

নওগাঁ-৬ মোহাম্মদ খবিরুল ইসলাম


❤️রংপুর বিভাগ


দিনাজপুর-১ মো. মতিউর রহমান

দিনাজপুর-২ অধ্যক্ষ মাও একেএম আফজালুল আনাম

দিনাজপুর-৩ অ্যাডভোকেট ময়নুল আলম, 

দিনাজপুর-৪ মো. আফতাব উদ্দিন মোল্লা, 

দিনাজপুর-৫ শিক্ষাবিদ মো. আনোয়ার হোসেন, দিনাজপুর-৬ আসনে মো. আনোয়ারুল ইসলাম।


গাইবান্ধা-১ মাজেদুর রহমান

গাইবান্ধা-২ আব্দুল করিম সরকার

গাইবান্ধা-৩ মাওলানা নজরুল ইসলাম

গাইবান্ধা-৪ ডা. আবদুর রহীম

গাইবান্ধা-৫ বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল ওয়ারেছ


পঞ্চগড়-১ অধ্যাপক ইকবাল হোসেন

পঞ্চগড়-২ মো. সফিউল্লাহ সুফি।


রংপুর-১ অধ্যাপক রায়হান সিরাজী

রংপুর-২ এটিএম আজহারুল ইসলাম

রংপুর -৩ অধ্যাপক মাহবুবার রহমান বেলাল, 

রংপুর-৪ আমীর এটিএম আজম খান

রংপুর-৫ গোলাম রব্বানী

রংপুর-৬ অধ্যাপক মাওলানা মো. নুরুল আমিন


নীলফামারী-১ অধ্যক্ষ মাওলানা আব্দুস সাত্তার, 

নীলফামারী-২ ড. খায়রুল আনাম,

নীলফামারী-৩  মাওলানা ওবায়দুল্লাহ সালাফি

নীলফামারী-৪ হাফেজ মাও আব্দুল মোনতাকিম।


ঠাকুরগাঁও-১ দেলাওয়ার হোসেন

ঠাকুরগাঁও-২ মাওলানা আব্দুল হাকিম

ঠাকুরগাঁও-৩ মিজানুর রহমান  


কুড়িগ্রাম-১ অধ্যাপক আনোয়ারুল ইসলাম

কুড়িগ্রাম-২ অ্যাড ইয়াছিন আলী সরকার, 

কুড়িগ্রাম-৩ ব্যারিস্টার মাহবুব আলম সালেহী

কুড়িগ্রাম-৪ মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাক


লালমনিরহাট-১ আনোয়ারুল ইসলাম রাজু

লালমনিরহাট-২ এড ফিরোজ হায়দার লাভলু

লালমনিরহাট -৩  প্রভাষক হারুন অর রশীদ

Wednesday, 28 May 2025

একযুগ পর কারামুক্ত জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলাম

একযুগ পর কারামুক্ত জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলাম



 দীর্ঘ এক যুগ কারাগারে কাটিয়ে অবশেষে মুক্তি পেয়েছেন জামায়াত নেতা এ টি এম আজহারুল ইসলাম। একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের সময় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় মৃত্যুদণ্ড পাওয়া আজহারুলকে আগের দিন দণ্ড থেকে খালাস দিয়েছেন আপিল আদালত।কারা কর্তৃপক্ষ জানায়, এটিএম আজহারুল ইসলামকে আজ বুধবার (২৮ মে) সকাল ৯টা ৫ মিনিটে কেরানীগঞ্জে অবস্থিত ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে মুক্তি দেওয়া হয়। কারামুক্ত ঘোষণা হওয়ায় বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি থাকা আজহারুলকে সেখান থেকেই মুক্তি দেওয়া হয়েছে।


কারামুক্ত হয়ে হাসপাতাল থেকে বের হওয়ার পর জামায়াতে ইসলামীর নেতাকর্মীরা তাকে স্বাগত জানান। এই হাসপাতালে কয়েক মাস ধরে চিকিৎসাধীন ছিলেন আজহারুল।

এর আগে মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের রায়ে মৃত্যুদণ্ড থেকে খালাস পান আজহারুল। একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের সময় হত্যা, গণহত্যা, ধর্ষণ, অপহরণ ও নির্যাতনের ঘটনায় দোষী সাব্যস্ত করে আজহারুলকে ২০১৪ সালে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছিল আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।

একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ২০১২ সালের ২২ আগস্ট রাজধানীর মগবাজারের বাসা থেকে গ্রেপ্তার হয়েছিলেন জামায়াতে ইসলামীর তৎকালীন সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এটিএম আজহারুল ইসলাম।

এর আগে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের দেওয়া মৃত্যুদণ্ডের রায়ের বিরুদ্ধে প্রথম দফায় ২০১৯ সালে আপিল করা হলে তার মৃত্যুদণ্ডের রায় বহাল রেখেছিলেন তৎকালীন আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ।

জুলাই অভ্যুত্থানে গত বছরের আগস্টে দেশে আওয়ামী লীগ সরকার পরিবর্তনের পর মৃত্যুদণ্ডের রায়ের বিরুদ্ধে দ্বিতীয় দফা আপিল করেন জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলাম।

ছয় বছরের ব্যবধানে দ্বিতীয়বার আপিলে শুনানি নিয়ে প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন সাত বিচারপতির আপিল বিভাগ সর্বসম্মতিক্রমে আজহারুলের মামলা বাতিল করে রায় দেন।

একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধের কোনো মামলায় রিভিউ আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে দেশের ইতিহাসে আপিলে এই প্রথম কেউ খালাস পেলেন। এই রায়ের ফলেই এক যুগ কারাবন্দি থেকে ফাঁসির দণ্ড থেকে মুক্ত মানুষ এটিএম আজহারুল।

Tuesday, 27 May 2025

খালাস পেলেন জামায়াত নেতা এটিএম আজহার

খালাস পেলেন জামায়াত নেতা এটিএম আজহার

 


খালাস পেলেন জামায়াত নেতা এ টি এম আজহার


মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা এটিএম আজহারুল ইসলামকে মৃত্যুদণ্ড থেকে খালাস দিয়েছেন আপিল বিভাগ। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের মৃত্যুদণ্ডের রায় বাতিল করে সর্ব্বোচ আদালত এ রায় দেন।


মঙ্গলবার (২৭ মে) সকালে প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে ৭ বিচারপতির পূর্ণাঙ্গ আপিল বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করেন।


বাংলাদেশের বিচার বিভাগের ইতিহাসে এই প্রথম মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত কোনো ব্যক্তি আপিল বিভাগের রায়ে খালাস পেলেন। এই রায়ের ফলে জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের মুক্তিতে বাধা নেই বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা।


২০১২ সালের ২২ আগস্ট মগবাজারের বাসা থেকে গ্রেফতার হন আজহারুল ইসলাম। এরপর দীর্ঘ শুনানির পর ২০১৪ সালের ৩০ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল তাকে মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত করে। ওই রায়ের বিরুদ্ধে ২০১৫ সালের ২৮ জানুয়ারি আপিল করেন তিনি।


২০১৯ সালের ৩১ অক্টোবর আপিল বিভাগ মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখে এবং ২০২০ সালের ১৫ মার্চ তার পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশিত হয়। এরপর একই বছরের ১৯ জুলাই রিভিউ (পুনর্বিবেচনার) আবেদন করেন আজহারুল। চলতি বছরের ২৬ ফেব্রুয়ারি আপিল বিভাগ সে আবেদনের শুনানি শেষে পুনরায় আপিল শুনানির সুযোগ দেন।


এটাই প্রথম যুদ্ধাপরাধের মামলা, যেটি রিভিউ পর্যায়ে গিয়ে ফের আপিল শুনানির অনুমতি পেয়েছে। আজকের রায়ের মাধ্যমে এ মামলার আইনি প্রক্রিয়ার গুরুত্বপূর্ণ একটি অধ্যায়ের অবসান ঘটবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা

Thursday, 22 May 2025

উল্লাপাড়া বিএনপির নেতা শরফুদ্দিন মন্জু ও এম আকব আলীর মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটেছে

উল্লাপাড়া বিএনপির নেতা শরফুদ্দিন মন্জু ও এম আকব আলীর মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটেছে

 উল্লাপাড়া বিএনপির নেতা শরফুদ্দিন মন্জু ও এম আকব আলীর মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটেছে। দুই নেতার হাতাহাতি ঠেকাতে নিয়ে উল্টে পড়লেন সাবেক ডিআইজি খান সাঈদ।

 


#unorayganj #BNPMediaCell #BNPBangladesh #jamaat_shibir_online #highlightseveryone #unosummermemechallenge #আওমীলীগ #উল্লাপারা #hatikumrul SP Sirajganj MD Zakir Hossain

Sunday, 18 May 2025

জামায়াতের কেউ ইমাম-মুয়াজ্জিন হতে পারবে না : বিএনপি নেতা হাবিব

জামায়াতের কেউ ইমাম-মুয়াজ্জিন হতে পারবে না : বিএনপি নেতা হাবিব

 


পাবনার আটঘরিয়ায় জামায়াতে ইসলামীর কোনো মুয়াজ্জিন আজান দিতে পারবে না এবং কোনো ঈমাম নামাজ পড়াতে পারবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও পাবনা জেলা বিএনপির আহ্বায়ক হাবিবুর রহমান হাবিব।

তিনি জামায়াতকে ‘স্বাধীনতা বিরোধী রগ কাটা গ্রুপ’ এবং ‘পাকিস্তানের দোসর’ বলেও আখ্যায়িত করেছেন।


শনিবার (১৭ মে) বিকেলে পাবনা জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আটঘরিয়ায় জামায়াত-বিএনপির সংঘর্ষে আহত নেতাকর্মীদের দেখতে গিয়ে তিনি এমন হুঁশিয়ারি দেন।

তার ওই বক্তব্য রাতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়।

ভাইরাল ভিডিওতে হাবিবুর রহমান হাবিবকে বলতে শোনা যায়, “দল যেটা সিদ্ধান্ত নেবে সেটা তো নেবেই। তার সাথে আমার কোনো দ্বিমত নেই। কিন্তু আমি আজকে বলবো, ভবিষ্যৎ তো পরে।

আটঘরিয়ায় কোনো মসজিদে জামায়াতের কোনো মুয়াজ্জিন আজান দিতে পারবে না, জামায়াতের কোনো ইমাম ইমামতি করতে পারবে না।

গত শুক্রবার দেবোত্তর বাজার জামে মসজিদে জুম্মার নামাজ মসজিদে পড়তে পারেনি মানুষ। তালা দিয়ে পালিয়েছে। কতটা ন্যাক্কারজনক ঘটনা।

হাবিব বলেন, “তারা মিথ্যা কথা বলে। এদের পেছনে নামাজ হয় না। এরা স্বাধীনতাবিরোধী রগ কাটা গ্রুপ।

এরা বাংলাদেশের স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে না। পাকিস্তানের দোসর ছিল। তাই আটঘরিয়াবাসীকে আহ্বান জানাবো এদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ান ”নি।

Thursday, 8 May 2025

ভেজাল ঔষধ কারবারির হামলায় সাংবাদিক আহত! নীরব ভূমিকায় প্রশাসন!

ভেজাল ঔষধ কারবারির হামলায় সাংবাদিক আহত! নীরব ভূমিকায় প্রশাসন!

 


সিরাজগঞ্জ: সিরাজগঞ্জের সলঙ্গায় মাদক ও ভেজাল ঔষধ তৈরির কারখানায় সংবাদ সংগ্রহ করতে গেলে মব তৈরি করে সাংবাদিকদের উপর হামলার ঘটনায় এখনো আটক হয়নি কেউ।


এ ঘটনায় দৈনিক আজকের জনবাণী পত্রিকার সলঙ্গা প্রতিনিধি শাহরিয়ার মোর্শেদ বাদী হয়ে সলঙ্গা থানায় এজহার দায়ের করেন।


সোমবার (০৫ মে) সলঙ্গা থানার পুরানবেড়া গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। এতে দৈনিক যায়যায়দিন পত্রিকার সলঙ্গা প্রতিনিধি সাংবাদিক মো. জাকির হোসাইন গুরুতর আহত হলে তাকে সিরাজগঞ্জ জেলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

মামলা সূত্রে জানা যায়, ঘটনার দিন সংবাদ সংগ্রহের জন্য দৈনিক  যায়যায়দিন পত্রিকার সলঙ্গা প্রতিনিধি সাংবাদিক জাকির হোসাইন, দৈনিক যুগের কথা পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার শাহিন রেজা, দৈনিক সিরাজগঞ্জ বার্তা পত্রিকার সহকারী সম্পাদক নাফিউল ইসলাম আবির, সিরাজগঞ্জ কণ্ঠের স্টাফ রিপোর্টার পারভেজ সরকার, ভোরের ডাক পত্রিকার সলঙ্গা প্রতিনিধি শংকর কুমার রায়সহ ৬ জন সাংবাদিক সলঙ্গা থানার পুরানবেড়া গ্রামের ববিউজ্জামান এর ছেলে মহিবুল ইসলাম ইসলাম সবুজের মাদক ও ভেজাল ঔষধ তৈরির কারখানার সংবাদ সংগ্রহের জন্যে গেলে সে মব তৈরি করে সে সহ তার বোন বোনের জামাই সহ অন্তত ১২ মিলে সাংবাদিকদের উপর হামলা করে, প্রায়  ঘণ্টাব্যপী সাংবাদিক মো. জাকির হোসাইনকে হত্যার উদ্দেশ্য বেধরক মারপিট করে। এ সময় উপস্থিত অন্যান্য  সাংবাদিকরা মারপিটে বাধা দিলে তাদের ও লাঞ্ছিত করে তাদের কাছে থাকা মোবাইল ফোন ও নগদ টাকা কেড়ে নেয়।

এ সময় কৌশলে সাংবাদিক মোরশেদুল ইসলাম ( শাহরিয়ার মোর্শেদ) ঘটনাস্থল থেকে সরে গিয়ে সলঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মোখলেছুর রহমান কে কল দিয়ে না পেয়ে জরুরি সেবা ৯৯৯ কল দিলে ২ ঘণ্টা পর পুলিশ ঘটনা স্থলে গিয়ে সাংবাদিকদের উদ্ধার করে।

এ সময় যায়যায়দিন পত্রিকার সলঙ্গা প্রতিনিধি সাংবাদিক মো. জাকির হোসাইন গুরুতর আহত হলে তাকে সিরাজগঞ্জে সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। মামলার বাদি সাংবাদিক মোরশেদ জানান, মামলা দায়ের এবং হামলার ভিডিও ফুটেজ সলঙ্গা থানার ওসিকে দিলেও ঘটনার সাথে জড়িতদের আটক করেনি সলঙ্গা থানা পুলিশ।

এ বিষয়ে মুঠোফোন চিকিৎসাধীন  সাংবাদিক মো. জাকির হোসাইন জানান, গত সপ্তাহে সলঙ্গায় সুধী মহাজন’ মোর্শেদ ও তার মামা আলম গংদের বিরুদ্ধে আমার করা একটি রিপোর্ট দৈনিক যায়যায়দিন পত্রিকা সহ স্থানীয় দৈনিক কলম সৈনিক, যুগের কথা, সিরাজগঞ্জ বার্তা সহ অনেক পত্রিকায় রিপোর্ট প্রকাশ করায় বিভিন্ন মহল থেকে হুমকি ধামকি পেয়েছি, তার পর ঘটনার দিন ওইখানে আমাদের হামলা হয়।

এ ঘটনার মারপিটের  ভিডিও ফুটেজসহ সকল তথ্য প্রমাণ প্রশাসনকে দেয়া হয়েছে কিন্তু  ঘটনার ৩দিন পার  হলেও এখন পর্যন্ত আটক হয়নি কেউ।

এ বিষয়ে সলঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো.মোখলেছুর রহমান জানান, সাংবাদিকদের হামলার ঘটনায় একটি মামলা হয়েছে আসামীদের আটকের চেষ্টা চলছে।

পাকিস্তান প্রতি ফোটা রক্তের বদলা নেবে: শাহবাজ শরিফ

পাকিস্তান প্রতি ফোটা রক্তের বদলা নেবে: শাহবাজ শরিফ

 


পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ বলেছেন, আমরা সাহসী জাতি, গতরাতে ভারতের বিমান হামলায় নিহতদের প্রতি ফোটা রক্তের বদলা নেওয়া হবে।

মঙ্গলবার (৬ মে) মধ্যরাতে ভারতের হামলায় ২৬ জন নিহত হওয়ার পর বুধবার (৭ মে) রাতে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে তিনি এ কথা বলেন।

পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী বলেন, তারা কাপুরুষ শত্রু, যারা নিরস্ত্র বেসামরিক নাগরিকদের ওপর হামলা চালায় এবং নিজেকে শক্তিশালী ভাবে।

আমরা গত রাতে প্রমাণ করেছি, পাকিস্তান জানে প্রতিরক্ষা করতে কীভাবে উপযুক্ত জবাব দিতে হয়। জাতি আমাদের সশস্ত্র বাহিনীর সাহস ও শক্তিকে শ্রদ্ধা জানায়।

শাহবাজ বলেন, হয়তো তারা ভেবেছিল আমরা পিছু হটবো। কিন্তু তারা জানে না যে, আমরা সাহসী জাতি। হামলায় নিহতদের প্রতি ফোটা রক্তের বদলা নেওয়া হবে।

প্রসঙ্গত, গত ২২ এপ্রিল জম্মু ও কাশ্মীরের পেহেলগামে ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলায় ২৬ জন নিহত হয়। ২০১৯ সালের পুলওয়ামা হামলার পর কাশ্মীরে এটিই সবচেয়ে বড় হামলা।

পরোক্ষভাবে পাকিস্তান এ হামলায় জড়িত, এমন অভিযোগ তুলে বুধবার দেশটির সঙ্গে ১৯৬০ সালের সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিত করে ভারত। পাশাপাশি আরও বেশ কিছু পদক্ষেপ নেয় দেশটি। জবাবে সিমলা চুক্তি স্থগিত ও ভারতীয় বিমানের জন্য নিজেদের আকাশসীমা বন্ধের ঘোষণা দেয় পাকিস্তান। স্থগিত করে দেওয়া হয় ভারতের সঙ্গে সবরকম বাণিজ্যও।

এরপর থেকে দুদেশের পাল্টাপাল্টি হুমকি-ধমকিতে ক্রমেই উত্তপ্ত হয়ে উঠতে শুরু করে পরিস্থিতি, যা রীতিমতো যুদ্ধের রূপ ধারণ করেছে এখন।